পাঁচবারের ব্যালন ডি-অর খেতাবজয়ী পর্তুগালের তারকা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ইউরোপের শীর্ষ পর্যায়ের ক্লাব ফু🐎টবল ছেড়ে সৌদি আরবে পাড়ি জমালেও তার আয় কমেনি। এখনও দুই𝐆 হাতে অর্থ কামাচ্ছেন তিনি।
আয় এত বেশি যে, ২০২৪ সালে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি উপার্জনকারী ক্রীড়াব🌃িদ হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন এই উইঙ্গার। বেশ বড় ব্যবধানে পিছিয়ে আছেন রোনালদোর প্রতিদ্বন্দ্বী আটবারের ব্যালন ডি-অর খেতাবজয়ী আর্জেন্টিনার লিওনে🐻ল মেসি।
বহুদিন ধরেই বিশ্বখ্যাত মার্কিন সাময়িকী ‘ফোর্বস’- 👍এর সর্বোচ্চ আয়ের তালিকায় শীর্ষে আছেন রোনালদো। সেই অবস্থান এখনও ধরে রেখেছেন আল নাসরের অধিনায়ক। দুইয়ে আছেন স্প্যানিশ গলফার জন রাম। আর তিনে অবস্থান আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক মেসি। এই তালিকায় চারে আছেন যুক্তরাষ্ট্রের কিংবদন্তি বাস্কেটবল তারকা লেব্রন জেমস আর পাঁচে অবস্থান রিয়াল মাদ্রিদের ফরাসি ফরোয়ার্ড কিলিয়ান এমবাপে।
ক্রীড়া–বাণিজ্যবিষয়ক সংবাদমাধ্যম ‘স্পোর্টিকো’-এর বিশ্লেষণ বলছে, রোনালদোর সঙ্গে বাকিদের আয়ের পার্থক্য অনেক বেশি। বিশেষ করে নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে সেটি আকাশছোঁয়া। রোনালদোর একার আয় শীর্ষ ১৫ নারী ক্রীড়াবিদের আয়ের চ🥀েয়ে বেশ🍒ি।
ফোর্বসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বছর ২৬ কোটি মার্কিন ডলার🔯 আয় করেছেন রোনালদো। আর স্পোর্টিকো বলছে, শীর্ষ ১৫ নারী ক্রীড়াবিদ মিলে এ বছর আয় করেছেন ২২ কোটি ১৩ লাখ ডলার। অর্থাৎ এই ১৫ জনের চেয়ে রোনালদোর আয় ৩ কোটি ৮৭ লাখ ডলার বেশি।๊ নারী ক্রীড়াবিদদের মধ্যে চলতি বছরে সবচেয়ে বেশি আয় করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের টেনিস তারকা কোকো গফ (৩ কোটি ৪ লাখ ডলার)।
পুরুষ ক্রীড়াবিদদের মধ্যে দুইয়ে💜 থাকা জন রামের আয় ২১ কোটি ৮০ লাখ ডলার। মেসির আয় রোনালদোর প্রায় অর্ধেক। ইন্টার মায়ামি তারকা এ বছর ১৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার আয় করেছেন। মার্কিন বাস্কেটবল তারকা লেব্রন জেমস আয় করেছেন ১২ কোটি ৮০ লাখ ডলার এবং পাঁচে থাকা এমবাপের আয় ১১ কোটি ডলার।