• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বুয়েটকে পেছনে ফেলে দেশসেরা ঢাবি


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: আগস্ট ১৩, ২০২২, ০৮:০৯ পিএম
বুয়েটকে পেছনে ফেলে দেশসেরা ঢাবি

বাংলাদেশ প্রকৌশল ব🌄িশ্ববিদ্যালয়কে (বুয়েট) পেছনে ফেলে দেশসেরা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)। এতে দ্🏅বিতীয় স্থানে রয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) ও তৃতীয় স্থানে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অবস্থান।

স্পেনের মাদ্রিদভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েবোমেট্রিক্সেไর ২০২২ -এর দ্বিতীয় সংস্করণে (জুলাই) এ তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, আন্তর্জাতিক র‍্যাংকিংয়ে ঢাবির অবস্থান ১ হাজার ৪৬৮। দ্বিতীয় থাকা শাবিপ্রবির অবস্থান ১ হাজার ৪৭৬ এবং বুয়েটের অবস্থান ১৪ᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚ৮৩। এর আগে চলতি বছরের প্রথম সংস্করণের তালিকায় দেশের শীর্ষে ছিল বুয়েট।

তালিকায় দেশসেরা শীর্ষ ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চতুর্থ স্থানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র‍্যাংকিং ১৫৯৩), পঞ্চম স্থানে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ♒(বিশ্ব র‍্যাংকিং ১৭৫০), ষষ্ঠ স্থানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র‍্যাংকিং ২১৪৬), সপ্তম স্থানে ব্রাক ইউনিভ💃ার্সিটি (বিশ্ব র‍্যাংকিং ২২১৮ ), অষ্টম স্থানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র‍্যাংকিং ২৩১৯), নবম স্থানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (বিশ্ব র‍্যাংকিং ২৪৮১) এবং দশম নম্বরে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (বিশ্ব র‍্যাংকিং ২৪৮১)।

এদিকে শীর্ষ ১০০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পাবলিক ও প্রাইভেট কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ৬টি সরকারি মেডিকেল কলেজের স্থান হয়েছে। মেডিকেলগুলো হলো- ৫১তম স্থানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ৭৬তম স্থানে স্যার সলিমুল্লাহ🐈 মেডিকেল কলেজ, ৮২ ও ৮৩তম স্থানে যথাক্রমে ময়মনসিংহ ও বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ, ৮৫তম বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ এবং ৯৫তম অবস্থানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ।

বিশ্বের দুই শতাধিকেরও বেশি দেশের ৩১ হাজার উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে এই তালিকা প্রকাশ করে ওয়েবোমেট্রিক্স। তার মধ্যে এশিয়ার ১৫ হাজার ৯১ܫ৩টি এবং বাংলাদেশের ১৭১টি পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ স্থান পেয়েছে।

এই র‍্যাংকিং তৈরিতে পꦯ্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষণ পদ্ধতি, বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রভাব, নতুন প্রযুক্তি উদ্💙ভাবন ও সম্প্রসারণ, অর্থনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা, সাম্প্রদায়িক সন্নিবেশ অর্থাৎ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত ভূমিকা বিবেচনা করে ওয়েবোমেট্রিক্স। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট ছাড়াও তাদের গবেষক এবং তাদের প্রবন্ধ বিবেচনায় নেওয়া হয়।

Link copied!