চলতি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ডেনমার্ক ও তিউনিশিয়া। দুই দলই একাধিক আক্রমণ করলেও শেষ পর্যন্ত গোল নামক সোনার হরিণের দেখা 🔯পায়নি কেউই। ফলে দুই দলের ম্যাচটি অমিমাংসিতভাবেই শেষ হয়েছে।
বল দখলের লড়াইয়ে এগিয়ে ছিল ডেনমার্ক। গোলপোস্টে শটও বেশিই নিয়েছে ডেনিশরা। ডেনমার্কের প🌊াঁচটি গোলমুখি শটের বিপরীতে তিউনিশিয়ার শট ছিল মাত্র একটি। যদিও ক🦩োনো দলই কাঙ্খিত গোলের দেখা পায়নি।
মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) কাতারের আল রাইয়ান স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলা শুরু করে ডেনমার্ক ও তিউনিশিয়া। ম্যাচের ২৪তম মিনিটে দার♓ুণ এক গোল করে ডেনমার্ককে স্তব্ধ করে দিয়েছিলেন তিউনিশিয়ার ইসাম জেবালি। তবে লাইন্সম্🍎যান অফসাইডের পতাকা তোলায় সে গোল আর স্বীকৃতি পায়নি।
এরপর ৩৪তম ♓মিনিটে ডেনমার্কের এমিল হয়বিয়ার দুর্দান্ত শট ফিরিয়ে দেন 💫তিউনিশিইয়া গোলরক্ষক। ৯ মিনিটের ব্যবধানে এবার ডেনমার্কের গোলপোস্ট অক্ষত রাখেন ড্যানিশ গোলরক্ষক পিটার স্মাইকেল।
বিরতি থেকে ফেরার পথে আবার গোলের সুযোগ পেয়েছিল তিউনিশিয়া। তবে বিপদ বাড়াই আগেই বল ক্লিয়ার করেন ড্যানিশ ডিফেন্ডার। ৬৯তম মিনিটে প্🎃রায় গোল পেয়ে গিয়েছিল ডেনমার্ক। তবে ক্রিস্টেন এরিকসনের দুর্দান্ত শটড় ফিরিয়ে দেন তিউনিশিয়া গোলরক্ষক।
যোগ করা সময়ে একের পর এক আক্রমণ চালিয়েছে ডেনমার্ক। তবে তিউনিশিয়ার গোলরক্ꦓষককে ভেদ করে গোলের দেখা পায়নি তারা। পুরো ম্যাচ জুড়েই দুর্দান্ত খেলেছেন দুই দলের গোলরক্ষক। ফলে গোল শূন্য ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাদের।
৪৪ বছর বিশ্বকাপের কোনᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚো ম্যাচে নিজেদের গোলপোস্ট অক্ষত রাখতে পারলো তিউনিশিয়া। এর আগে সর্বশেষ ১৯৭৮ সালে পশ্চি জার্মানির বিপক্ষে ক্লিনশিট রেখেছিল দলটি।