বাংলাদেশের ‘কাটারমাস্টার’খ্যাত মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে যত💟টুকু চাওয়া ছিল, তার চেয়ে বেশিই করেছেন তিনি। ২৯ রানে ৪ উইকেট নিয়ে রয়েল চ্যালেঞ্জার ব্যাঙ্গালুরুর বিপক্ষে চেন্নাই সুপার কিংসের জয়ে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখেন মোস্তাফিজ।
প্রথম ম্যাচে কিছুটা ঝুঁকিই নিয়েছিল চেন্নাই। এম চিদাম্বারামে মোস্তাফিজ♈ কার্যকর হবেন- এটা ছিল পিচ আর কৌশলগত অনুমান। বাস্তবিক অর্থে, মোস্তাফিজ যে খুব একটা ছন্দে নেই, এটা যে কেউই মানবেন। ঘরের মাঠে লঙ্কানদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩ ম্যাচে দিয়েছিলেন ১৩১ রান। কিন্তু আইপিএলে তিনি নিজেকেও ছাড়িয়ে যান।
মহেন্দ্র সিং ধোনি-রুতুরাজ গায়কোয়াড়রা বাজি ধরেছিলেন মোস্তাফিজের ওপর। তিনি প্রথম ওভারে🐓 ফাফ ডু প্লেসিস ও রজত পতিদার, পরের ওভারে বিরাট কোহলি ও ক্যামেরন গ্রিনকে ফিরিয়েছেন সাজঘরে। প্রথম রাউন্ডের পর ফিজ পেয়েছেন সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর বিশ🤪েষ পার্পল ক্যাপ।
কিন্তু দ্বিতীয় ম্য😼াচে সেই মোস্তাফিজকে আছে সংশয়। এমনকি মঙ্গলবার রাতে মোস্তাফিজকে প্রথম একদশে দেখা না গেলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।
সবচেয়ে বড় কথা, মোস্তাফিজ আগে যতবার, যে দলেই আইপিএল খেলেছেন, ততবারই তাকে ম্🙈যাচের পর ম্যাচ বসিয়ে রাখার রেকর্ড রয়েছে। সেটা কেন করা হতো, তার কোনো জবাব নেই। তারই ন🎃িরিখে বলা যায়, চেন্নাইয়ের দ্বিতীয় ম্যাচে মোস্তাফিজকে প্রথম একাদশে নাও দেখা যেতে পারে।
পাথিরা✅না একাদশে থাকলে খুব একটা অন্যায় হবে না চেন্নাইয়ের জন্য। কিন্তু মোস্তাফিজও তো নিজেকে প্রমাণ করেছেন বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে।
চেন্নাইয়ের চার বিদেশির কোটায় ড্যারিল মিচেল ও রাচিন রবীন্দ্রের জায়গা নিশ্চিত। তারাই দলের ব্যাটিং স্তম্ভ। বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কার দুজন মাথিশা পাথিরানা ও মাহিশ থিকশানা এবং মোস্তাফিজ। তবে মূল লড়াইটা মোস্তাফিজ ও পাথিরানার মাঝে। মোস্তাফিজ এগিয়ে থাকলেও একাদশের হিসেবটা হয় অন্যভাবে, যা আগের আসরগুলোতে মোস্তাফিজের বেলায় আমরা দেখেছি। তবে সব উত্তর মিলবে রাত আটটার টসের পর।