বায়ার্ন মিউনিখের চতুর্থ দফায় প্রস্তাবে রাজি হয়েছে 🐬টটেনহাম। ব্রিটিশ গণমাধ্যম “দ্য টাইমস” নিশ্চেত করেছেন চার বছরের চুক্তিতে বাভারিয়ানদের ডেরায় যাচ্ছেন হ্যারি কেইন। স্পার্সের অধিনায়ককে দলে নিতে বায়ার্ন চতুর্থ দফায় ১০ মিলিয়ন উইরো বেশ🎀ি খরচ করছে। বর্তমানে তাদের খরচ করতে হচ্ছে ১১০ মিলিয়ন ইউরো।
এরই মধ্যে মিউনিখে গিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে টটেনহামের এই খেলোয়াড়। শুধু ক্লাবটির অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে। অনুমতি মিললেই জার্মানির বিমান ধরবেন কেইন। টটেনহামে সঙ্গে আর এক বছর চ🍌ুক্তি রয়েছে কেইনের সেখানে তিনি সাপ্তাহিক ৩ লাখ পাউন্ড বেতন পেতেন তিনি। আর বাভারিয়ান ক্লাবটিতে পাবেন সাপ্তাহিক ৪ লাখ পাউন্ড করে। এতেই ক্লাবটির সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত খেলোয়াড় হয়ে যাবেন হ্যারি কেইন।
রবার্ট লেভানদোভস্কি চলে যাবার পর বায়ার্ন মিউন💜িখের পরীক্ষিত কোনো স্ট্রাইকার নেই। তাই তারা অনেক দিন ধরেই টটেনহাম স্ট্রাইকার হ্যারি কেইনকে দলে নেয়ার চেষ্টা করছে। গত মৌসুমে এই ইংলিশ খেলোয়াড়কে কিনতে অনেক চেষ্টা করেছিল বায়ার্ন। এবার তারা কিনতে সফল হয়েছেন ১১০ মিলিয়ন ইউরোতে।
গ🍬ত এক দশক ধরে নিজের কাজটা ঠিকঠাক করে যাচ্ছেন এই স্ট্রাইকা🍌র। তবুও এখনও কোনো শিরোপার মুখ দেখেননি, দুর্ভাগাই বলতে হয় টটেনহাম হটস্পারের এই ইংলিশ ফুটবলারকে।
২০১০-১১ মৌসুম থেকে শুরু। হ্যারি কেইন এখনও আছে✃ন টটেনহামে। মাঝে দুয়েকটা ক্লাবে ধারে খেলতে গেলেও টটেনহামই তার আসল ঘর। ২০১৩-১৪ মৌসুম থেকে লিগে প্রতিবারই ২৫টির বেশি গোল করছেন তিনি। ক্লাব ও জাতীয় দল; সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৫৮৪ ম্যাচে ৩৫৪ গোল করেছেন কেইন, যার মধ্যে জাতীয় দলে ৮৪ ম্যাচে তার গোল ৫৮টি। কিন্তু তাতেও মেলেনি দলীয় সাফল্য, দলগতভাবে ব্যর্থ ইংল্যান্ড জাতীয় দলেও।
হ্যারি কেইনের সামনে প্রথম ট্রফি জেতার সুবর্ণ সুযোগ এসেছিল ২০১৪-১৫ মৌসুমে। সেবার কারাবো কাপের ফাইনালে উঠেছিল স্পার্সরা। কিন্তু চেলসির কাছে ২-০ গোলে হেরে শিরোপা হাতছাড়া হয় তাদের। টটেনহাম কারাবো কাপের ফাইনালে উঠেছিল ২০২০-২ꦍ১ মৌসুমেও, সেবার তারা হারে ম্যানচꦛেস্টার সিটির কাছে।
ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর জন্য চির আরাধ্য ট্রফি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। সেখানেই শিরোপার অভাব ঘুচানোর সুযোগ এসেছিল কেইনের সামনে। ২০১৮-১৯💮 মৌসুমে স্বপ্নের এক যাত্রা শেষে ফাইনালে লিভারপুলের কাছে হারে তারা। বারবার দলীয় ব্যর্থতার পর ভাগ্য বদল হয়নি কেইনের। এবার জার্মানিতে গিয়ে কী তার জীবনের প্রথম শিরোপার স্বাদ পাবেন। সেটা সময়ই বলে দিবে ।