বাংলাদেশের হয়ে প্রথম কোনো বোলার মানকাডিং আউট করেছেন। নিউজিল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় 🐎ওয়ানডে ম্যাচে প্রথম ইনিংসের ৪৬ ওভার ৪ বলের সময় হাসান মাহমুদ নন স্ট্রাইক প্রান্তে রান আউট করেন ইশ সোধিকে।
র্থাড আম্পায়ার আউটের সংকেত দিলেও পরে তাকে ফিরিয়ে আনেন বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক লিটন দাস। মানকাডিং আউট নিয়ে ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনে নিজের প্রতিক্রিয়া জানান সোধি।
তাকে ফিরিয়ে আনাকে বাংলাদেশের ‘ভদ্রতা’ মনে করেন তিনি। সঙ্গে জানান, সতর্ক করাটাই ঠিক ছিল হাসানের। তবে এমন কিছু মানতে রাজি নন বাংলাদেশ দলের সাবেক ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল। খান সাহেব জানান এটা সাধারণ একটি আউটের🍃 মতোই। এখানে ভুল কিছু দেখেন না এই ক্রিকেটার।
ম্যা⛄চ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তামিম বলেন, “এখানে সতর্ক করার কিছু নেই। এটা বোল্ডের মতো আউট। ওই সময়ে হয়তো অধিনায়ক চিন্তা করেছে আমরা এভাবে আউট নেবো না। এজন্য আমরা তাকে ফিরিয়ে এনেছি। আসলে এই আউটে ভুল কিছু নেই। হয় আপনি এটা করবেন আর নয়তো না। এটাতে কোনো ভুল নেই। এটা টিমের আলোচনা হওয়া উচিত। সামনে সব দলই এর সুবিধা নিতে চাইবে।”
তামিম আরও বলেন, “এটা এখন বৈধ। আউট নেওয়া যেত। কি🧸ন্তু আমার মনে হয় ওরও এমন করা উচিত হয়নি (প্রতিক্রিয়া দেখানো)। ও খুব অবাক হয়েছে। কিন্তু অবাক হওয়া ঠিক হয়নি। এটা আমরা নেবো কি নেবো না সেটা আমাদের দলীয় সিদ্ধান্ত। দলের সিদ্ধান্ত হবে। কিন্তু কেউ যখন সারপ্রাইজ হবে তখন ভিন্ন চিন্তা আসতে পারে।”
গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে বাংলাদেশ কি এই আউট নিতো? তামিম বলছেন হয়তো হ্যাঁ। গুরুꦏত্বপূর্ণ মুহূর্তে মানকাডিং আউট না নিলে দলকে ভুগতে হবে। কিন্তু শনিবারের ম্যাচের ঘটনার পর বোলাররাও কি মানসিকভাবে পিছিয়ে পড়বেন এমন আউট করা থেকে? তামিম বলছেন, বসে দলীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে তাদের।
ওয়ানডে সাবেক অধিন𒐪ায়ক বলেন, “হয়তো নিতো (গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে)। আমি এখানে কোনো ভুল দেখি না। কারণ এখন আইন আছে। এটা আমরা নেই বা আমাদের বিপক্ষেও কেউ নেয় আমি মনে করি আমাদের ওই প্র༺তিক্রিয়া দেখানো উচিত যেভাবে অন্যরা করে।”
খান সাহেব আরও বলেন, “এটা একটা দলীয় সিদ্ধান্ত। নিশ্চয়ই আজকের পর আমরা বসে আলোচনা করব। যদি দলের সিদ্ধান্ত হয় আমরা এ ধরনের উইকেট নিব তাহলে নিব, যদি না হয় করব না। এই আলোচনা অবশ্যই আꩲজকের (শনিবার) ঘটনার পর করব। একবার আউট কღরার পর ফেরত নিয়ে আসা এটা সুন্দর দেখায় না। হয় এটা নিব, নাহলে করবোই না।”