টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখনও অপরাজিত ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনাল🗹ে উঠেছে ভারত। ব্রিজটাউনে শনিবার রাতের ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ সেমিতে আফগা𒅌নদের হারানো দক্ষিণ আফ্রিকা। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত। আর দক্ষিণ আফ্রিকা এই প্রথম বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠল। স্বভাবতই মনে হতে পারে, ফাইনালে এগিয়ে ভারত। বরং বেশ কিছু দুর্বলতা রয়েছে রোহিত শর্মার দলের। যেগুলি ফাইনালে সমস্যায় ফেলতে পারে ভারতকে।
ফাইনালে ব্যর্থতা: ভারতীয় শিবিরের অন্যতম প্রধা🌠ন দুর্বলতা একের পর এক ফাইনাল জিততে না পারা। পর পর দু’বার টেস্ট বিশ্বকাপের ফাইনালে নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্♚রেলিয়ার কাছে হারতে হয়েছে। গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ফাইনালে হেরেছে ভারত। আইসিসির বড় প্রতিযোগিতাগুলিতে ভাল খেলেও গত কয়েক বছরে ট্রফি অধরাই ভারতের। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ফাইনালের আগে এই ধারাবাহিক ব্যর্থতা চাপে রাখতে পারে ভারতকে।
বিরাট কোহলি এবং শিবম দুবের ফর্ম: দল জিতলেও বিশ্বকাপে ফর্মে নেই 🅰কোহলি এবং শিবম। ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন তারা। প্রথম পাঁচ ব্যাটারের দু’জনের ফর্মে না থাকা নিশ্চিতভাবে ফাইনালে দলের অন্যতম দুর্বলতা।
পঞ্চম বোলার: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভা𓆏রত যে প্রথম একাদশ নিয়ে খেলছে, তাতে বোলার রয়েছেন ছ’জন। যশপ্রীত বুমরা, আরশদীপ সিংহ, কুলদ🐈ীপ যাদব, অক্ষর পটেল, রবীন্দ্র জাদেজা এবং হার্দিক পাণ্ডিয়া। প্রথম চার জনকে নিয়ে তেমন চিন্তা নেই। পঞ্চম বোলারের কাজ ভাগাভাগি করে সামলাচ্ছেন জাদেজা এবং হার্দিক। সাধারণভাবে সমস্যা না থাকলেও এখানেই লুকিয়ে রয়েছে দুর্বলতা। জাদেজাকে বল হাতে সেরা ফর্মে দেখা যাচ্ছে না। ধারাবাহিকতার অভাব রয়েছে বোলার হার্দিকেরও।
জয়ের মধ্যে থাকায় ভারতীয় দলের দুর্বলতাগুলো নিয়ে তেমন আলোচনা হচ্ছে না।𒁃 কিন্তু ফাইনাল সবসময় আলাদা লড়াই। চ্যাম্পিয়ন হতে হলে দলের ১১জন ক্রিকেটারেরই চাপমুক্ত থেকে সেরা পারফর্ম করা গুরুত্বপূর্ণ।
