‘জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ বিল-২০২১’ নামে বিলটি আইনমন্ত্রী পাসের প্রস্তাব করলে জাতীয় সংসদে তা পꦉা༒স হয়।
শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিলটি জাতীয় সংসদের অধিবেশনে পাসের জন্য প্রস্তাব করেন। পরে সেটি কণ্ঠভোটে পাস হ♉য়। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন।
এর আগে গত ৩ জুলাই বিলটি সংসদে তোলেন আইনমন্🌼ত্রী। পরে সেটি ৬০ দিনের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
এছাড়া সামরিক সরকারের অধীনে জারি করা সব আইনের বৈধতা দেওয়া সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করে উচ্চ আদালতের আদেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবং বাংলায় আইন করতেই মূলত বিলটি পাস হয়েছে।𒁃
এদিকে সামরিক সরকারের🍒 আমলে জারি হওয়া ‘দ্য ডিলিমিটেশন অব কন্সটিটিউয়েন্সিস অর্ডিনেন্সের’ সংশোধন করতে নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাবগুলো আমলে নেওয়া হ🐻য়নি। এই আইন কার্যকর হলে ১৯৭৬ সালের ওই ‘অর্ডিনেন্স’ রহিত হবে।
বিদ্যমান আইনের ৮টি ধারার স্থলে প্রস্তাবিত আইনে ৯টি ধারার প্রস্তাব করা হয়েছে। নতুন ধারাটিতে নির্বাচন কমিশনকে বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা বিদ্যামান আইনে নেই। বিলে আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। সংবিধানের ৬৫(২) অনুচ্ছেদে উল্লিখিত সংখ্যক সংসদ সদস্য নির্বাচিত করতে পুরো দেশকে উক্ত সংখ্যক এক⛦ক আঞ্চ𒆙লিক নির্বাচনী এলাকায় ভাগ করার কথা বলা হয়েছে।
এক্ষেত্রে ভৌগলিক অখণ্ডতা বজায় রাখা এবং আদমশুমারির ভিত্তিতে যতদ﷽ূর সম্ভব বাস্তবভিত্তিক বণ্টনের 🍸কথা বলা হয়েছে।
বিলে বিদ্যমান আইনের ৮ নম্বর ধারায় একটি উপধারা যুক্ত করা হয়েছে। সেখানে বলা আছে, ‘দৈব-দুর্বিপাকে বা অন্য কোনো কারণে আঞ্চলিক সীমানা নির্ধারণ করা না ♑গেলে বিদ্যমান সীমানার আলোকে নির𒆙্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
বিলের ৭ ধারায় বলা হয়েছে, ইসির সীমানা নির্ধারণের বিষয় নিয়ে দেশের কোনো আদালত বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে প্রশ্ন তোলা যাবে না।