মোট🍌 দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকারে বাংলাদেশের অর্থনীতি দক্ষিণ এশিয়ায় দ্বিতীয় ও বিশ্বে ৪১তম অবস্থানে। সম্প্রতি কানাডাভিত্তিক সংবাদ প্রতিষ্ঠান ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট আ🍬ইএমএফের তথ্যের আলোকে করা জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
নতুন এই মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে করা জরিপের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্টꦅ্র। দেশটির জিডিপির আকার🎃 ২৫ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার, যা বৈশ্বিক মোট জিডিপির চার ভাগের এক ভাগ। ১৯ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে এর পরের অবস্থানই চীনের। দেশটির দখলে বৈশ্বিক জিডিপির পাঁচ ভাগের এক ভাগ।
৪ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে জাপানের অবস্থান তিন নম্বরে। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ৪ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে সবচেয়ে বেশি জিডিপি জার্মানির। বৈশ্বিক তাল෴িকায় দেশটির অবস্থান চতুর্থ।
৩ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ꦦডলার নিয়ে যুক্তরাজ্য বিশ্বে পঞ্চম। ২ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলারের জিডিপি নিয়ে তালিকায় ফ্রান্সের🍸 অবস্থান সপ্তম। কানাডার জিডিপির আকার ২ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার, বৈশ্বিক অবস্থান অষ্টম।
ইতালির জিডিপি ২ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন ডলারের, দেশটির অবস্থান নবম। দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে ১ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার নিয়ে সবার ওপর ব্রাজিল। বৈশ্বিক তালিকায় দেশটির অবস্থান দশম। আফ্রিকা🌠র দেশগুলোর মধ্যে ৫১১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ নাইজেরিয়া। তালিকায় দে🉐শটির অবস্থান ৩১তম।
জরিপে বলা হয়, বাংলাদেশের জিডিপির আকার ৩৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে একমাত্র ভারতই বাংলাদেশের ওপরে আছে। দেশটির জিডিপির আকার ৩ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন বা ৩ লাখ ৩০ হাজা൲র কোটি মার্কিন ডলার। বৈশ্বিক তালিকায় ভারতের অবস্থান ষষ্ঠ। জিডিপির ভিত্তিতে শীর্ষ ৫০-এ দক্ষিণ এশিয়ার আর কোনো দেশ নেই।
মূলত ট্রিলিয়ন ডলারের মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করেই বৈশ্বিক অর্থনীতির পরিধি পরিমাপ করা হয়। বিশ্ব অর্থনীতির আকার ২০২০🥃 সালে ছিল ৮৮ ট্রিলিয়ন ডলার। ২০২১ সালে তা বেড়ে ৯৪ ট্রিলিয়ন ডলার হয়। আন্তর্জাতিক মুদ্রা 🐲তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, ২০২২ সালেই বিশ্ব অর্থনীতির আকার (জিডিপির ভিত্তিতে) হবে ১০৪ ট্রিলিয়ন ডলার।
১০৪ ট্রিলিয়ন ডলারের বৈশ্বিক ꩵজিডিপির ভিত্ত෴িতে ১৯১ দেশের তালিকা প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যমটি।
সূত্র: ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট