• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ক্ষিপ্ত এলাকাবাসী, বকেয়ার অর্ধেক দিলেও সংযোগের আশ্বাস


কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মে ১৯, ২০২২, ০৭:২২ পিএম
ক্ষিপ্ত এলাকাবাসী, বকেয়ার অর্ধেক দিলেও সংযোগের আশ্বাস

রাজধানীর কামর🧸াঙ্গীরচরে গ্যাস সংকটের সুরাহা হয়নি ৯ দিনেও। এ নিয়ে আয়োজিত গণশুনানিতে গিয়ে গ্রাহকদের তোপের মুখে পড়েন তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)। এসময় সংস্থার কর্মকর্তাদের বಞিরুদ্ধে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ তোলেন গ্রাহকরা।

কামরাঙ্গী🔴রচরে কয়েক লাখ মানুষের বাস। এ এলাকায় গ্যাসের বৈধ গ্রাহক সাড়ে ১২ হাজার হলেও অবৈধ গ্রাহক এক লাখেরও বেশি। গত ১০ মে পুরো এলাকা💦র সংযোগই বিচ্ছিন্ন করে তিতাস। আর এতে সমস্যা পোহাচ্ছেন সবাই।

গত ৯ দিন দুর্ভোগের পর বৃহস্পতিবার (১৯ মে) স্থানীয় অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম কমিউন🎃িটি সেন্টারে আয়োজন করা হয় গণশুনানির। এত🐼ে অংশ নিয়ে বৈধ গ্রাহকরা গ্যাস না পাওয়ার অভিযোগ করেন।

এক গ্রাহক বলেন, “আমাদের মা-বোনের কত কষ্ট করে এলপিজি গ্যাসে রান্না করে। আর অনেকের গ্যাস কেনার সামর্থ্য নেই ত🎉ারা চুলায় রান্না করে। রাত ১২টার দিকে গ্যাস আসে আবার ফজরের সময় চলে যায়। বকেয়া বিল তুলতে এসে জিম্মি করে টাকা তোলেন কর্মকরꦕ্তারা। ঘুষ নিয়ে লাইন পাওয়া গেলেও পাওয়া যায় না গ্যাস।”

আরেক গ্রাহক বলেন, “১০ দিন ধরে গ্যাস নেই। কোনো রকম পারমিশন ছা🀅ড়াই গ্যাস বন্ধ করা হয়েছে। এখানে তিতাসের কিছু অসাধু কর্মকর্তা এবং কিছু কন্ট্রাকটরও আছে, তারা প্রতি বাড়ি বাড়ি গিয়ে গোপনে আঁতাত করে মাসিক বিল দেন ও মাসিক বিল নিয়ে তারা গ্যাস দেন।”

সবার অভিযোগ শোনার পর বক্তব্য দেন তিতাসের তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প🌸্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্♔লাহ্। এ সময় ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা শুরু করেন হট্টগোল।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তিতাসের এ🐻মডি বলেন, “সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিতাসের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী যদি জড়িত থাকে, আমাকে খালি তার নামটা দেবেন। আমি তার শাস্তি দেই কি দেইনা সেটা দেইখেন।”

বকেয়া টাকার অন্তত অর্ধেক পরিশোধ হলেও আবার সংযোগ দেবেন বলে আশ্বাস দেন 🐓তিনি। তবে এর আগে শুরু হবে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্নের অভিযান।

তিতাসের এমডি আরও বলেন, “অবৈধ, আমাদের সঙꦍ্গে কোনো বৈধতা নেই। এগুলো নিজেরা বিচ্ছিন্ন ꧂করবে। না করলে আমার টিম যদি যায় তারা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেবে, পরে আর বৈধ চুলার পারমিশন পাবেন না।”

ক🌱ামরাঙ্গীরচরে শুধু বাসা বাড়ি নয় বহু কারখা൩নাও চলে অবৈধ সংযোগে। এমন অভিযোগ করেন বাসিন্দারাই। মোট গ্যাসের বড় অংশই এ কারখানা পায় বলে বঞ্চিত হন গ্রাহক।

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!