• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


একনেকে ২২১৬ কোটির টাকার প্রকল্প অনুমোদন


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুন ২৮, ২০২২, ০২:৩৫ পিএম
একনেকে ২২১৬ কোটির টাকার প্রকল্প অনুমোদন

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় মসলার উন্নত জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারౠণসহ ১০ প্রকল্পের অনুমোদন হয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ২১৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এরমধ্যে সরকারি তহবিল থেকে এক হাজার ৮৭৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৩৪১ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

মঙ্গলবার (২৮ জুন) প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া🐻 হয়। সভায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

সভা শেষে সাংবাদিকদের পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, “মঙ্গবার একনেক সভায় অনুওষ্ঠিত হয়েছে। সভায় পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করায় প্রধানমন্ত্রীকে অভিন্দন ও ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে অর্থ সচিব গর্ভনর হওয়ায় তাকে ও অভিনন্দন জানানো হয়।”

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, “নতুন করে এখন আর প্রকল্প নেওয়া হবে না। তবে পুরনো প্রকল্পগুলোকে সংস্কার এবং প্রয়োজনে রাস্তার ঘার ভেঙᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚে সোজা করতে হবে।”

অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলোর বিষয় এম এ মান্নান বলেন, “মসলার অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর বাজা🏅র মূল্যও অন্যান্য ফসলের তুলনায় বেশি। বর্তমানে বাংলাদেশে মসলার বাজার প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার। এদেশে প্রায় ৫০ ধরনের মসলা ব্যবহার হলেও মাত্র ৭ ধরনের মসলা জাতীয় ফসল দেশে উৎপাদিত হয়। ফলে দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদার সিংহভাগই আমদানির মাধ্যমে পূরণ করা হয়। এক্ষেত্রে আমদানি নির্ভরতা কমাতে স্থায়ীভাবে ♕মসলার উৎপাদন বাড়ানোর আবশ্যকতা রয়েছে। বাংলাদেশ মসলা গবেষণা কেন্দ্র এখন পর্যন্ত ২২টি মসলা জাতীয় ফসলের ৪৭টি জাত উদ্ভাবন করেছে।”

এছাড়া উৎপাদন বৃদ্ধির জꦐন্য মৃত্তিকা ও পানি ব্যবস্থাপনা, পোকামাকড় ও রোগবালাই ব্যবস্থাপনা, পোস্ট হারভেস্ট প্রযুক্তিসহ ৬৬টি উন্নত প্রযুক্তিও উদ্ভাবিত হয়েছে। এসব জাত ও প্রযুক্♊তি মাঠ পর্যায়ে সম্প্রসারণ সম্ভব হলে দেশে মসলার উৎপাদন ও কৃষকের আয় বৃদ্ধি পাবে। সেই সঙ্গে আমদানি নির্ভরতা কমানো যাবে। দেশের ৪০টি জেলার ২৫টি হর্টিকালচার সেন্টারে প্রস্তাবিত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

একনেকে অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হচ্ছে— যশোর অঞ্চলে টেকসই কৃষি সম্প্র✃সারণ প্রকল্প। মসলার উন্নত জাত ও প্র🌠যুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্প। কুষ্টিয়া (ত্রিমোহনী)-মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা-ঝিনাইদহ আঞ্চলিক মহাসড়কের ৮১তম কিলোমিটারে রেলবাজার রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ প্রকল্প। 

চরখালী-তুষখালী-মঠবাড়ীয়া-পাথরঘাটা মহাসড়কের পিরোজপুর অংশের জরাজীর্ণ, অপ্রশস্ত বেইল♉ী সেতুর স্থলে পিসি গার্ডার সেতু ও আরসিসি বক্স কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্প। কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়ক প্রশস্তকরণ প্রౠকল্প। জামালপুর শহরের গেইটপাড় এলাকায় রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ প্রকল্প। বাংলাদেশের ৬৪টি জেলা সদরে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন নির্মাণ প্রকল্প। ঢাকা সেনানিবাসে এমইএসের ভৌত অবকাঠামো সুবিধাদি সম্প্রসারণ প্রকল্প। কক্সবাজার জেলার উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলায় পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন কার্যক্রম জরুরি সহায়তা প্রকল্প। কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক প্রকল্প।

Link copied!