• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


কাদের সাহেবরা শান্তি মিছিলের নামে অশান্তি করছেন : মির্জা আব্বাস


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২৩, ০২:১৫ পিএম
কাদের সাহেবরা শান্তি মিছিলের নামে অশান্তি করছেন : মির্জা আব্বাস

সরকার তাম💧াশা শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, “আমরা যখন কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করি, তখন কাদের সাহেবরা শান্তি মিছিলের নামে অ𓆉শান্তি করছেন।”

বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে𒈔 রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনের প্রতিবাদ সভায় তিনি এসব কথা বলꦉেন।

সারা দেশ আজ কারাগারে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, “এই সরকারের কাছে আমরা কীভাবে দাবি জানাব। পাকিস্তান সরকার এই দেশে অনেক অপশাসন করেছে,💙 কিন্তু সম্পদ লুট করে নাই। কিন্তু সরকার দেশের সব সম্পদ লুট🍬 করে ডলার করে বিদেশে পাচার করেছে।”

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবাদুল কাদেরকে উদ্দেশ করে আব্বাস বলেন, “কাদের সাহেব, আমাদের চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে নিয়ে কোনো কথা বলতে গেলেღ দাঁত ব্রাশ করে নেবেন ও চেহারা আয়﷽নায় দেখিয়ে নেবেন।”

আব্বাস আরও বলেন, “কাদের সাহেব সব সময় বলেন ‘নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হওয়ার সুযোগ নাই।’ কিন্তু আমরা বলব এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। ১৯৯৬ সালে জামায়াত ও 𝄹আওয়ামী লীগ মিলে আন্দোলনের মাধ্যমে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংযুক্ত করেছেন খালেদা জিয়া। ঠিক এই এখন আবার এই সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার যুক্ত করে নির্বাচন করতে হবে।”

প্রতিবাদ সমাবেশে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান বলেন, “বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবীর রিজভীসহ অনেক কেন্দ্রীয় নেতারা ফ্যাসিবাদী সরকারের নির্দেশে জামিন দেওয়া হচ্ছে না। কারণ, রহুল কবির রিজভী ২৪ ঘণ্টা সারা দেশে নয়াপল্টন থেকে দলের কার্যক্রম পরিচাল🅺না করছেন। আমাদের দলের সিনিয়র নেতাকর্মীদের যেভাবে নির্যাতন করে জেলে বন্দি করেছেন। সরকারের একটা উদ্দেশ্য ছিল ১০ তারিখ য♓াতে ঢাকায় সমাবেশ করতে না পারি। কিন্তু কী লাভ হয়েছে।”

দেশের আইনব্যবস্থা প্রসঙ্গে আমান বলেন, “দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্꧑রী খালেদা জিয়াকে এক ব্যক্তির কথায় জেলে বন্দি করেছেন। সরকার ইচ্ছার ওপরে বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মীদের জামিন নির্ভর করে। আমাদের সিনিয়র নেতাকর্মীদের সব মামলা সচল করে দিয়েছে। যেন আমরা রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে না পারি।”

প্রতিবাদ সভায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান,  সদস্যসচিব রফিকুল ইসলাম মজনু, বিএনপির ছাত্রবিষয়ক ꦅসম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Link copied!