কোটাবিরোধীদের পূর্বঘোষিত ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই)🌃 বিকেল ৩টায় রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবস্থান নেওয়ার কথা ছিল আন্দোলনকারীদের। তবে সময় পেরিয়ে গেলেও সড়কে দেখা যায়ন🔯ি আন্দোলনকারীদের।
তবে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় কঠোর অবস্🐈থানে রয়েছে পুলিশ। শাহবাগ মোড়ে সাঁজোয়াযান নিয়ে বিপুল সংখ্যক পুলিশ অবস্থান নিয়েছে। দুপুরের পরই বৃষ্টি শুরু হয়। যান চলᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚাচল স্বাভাবিক।
তবে এর মধ্যেই শাহবাগ মোড় ঘিরে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। যেকোনো মুহূর্তে কোটাবিরোধীরা শাহব🌺াগে অবস্থান নিতে পারেন। তবে সড়ক যেন অবরোধ না হ𒉰য় সে জন্য পুলিশও সাঁজোয়াযান নিয়ে প্রস্তুত রয়েছে।
শাহবাগ মোড়সহ আশপাশ এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে অবস্থান নিয়েছেন পুলিশ সদ🔯স্যরা। শাহবাগ থানা পুলিশের পাশাপাশি রাজারবাগ পুলিশ লাইন থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, শাহবাগ মোড়ে আন্দোলনকারীদের নামতে দেবে না পুলিশ। যদ🌜ি কেউ রাস্তা অবরোধ করার চেষ্টা করে তাহলে পুলিশ সদস্যরা শক্তি প্রয়োগের দিকে যেতে পারেন।
গত কয়েকদিন ধরে কোটাবিরোধীদের স্বতঃফূর্তভাবে আন্দোলন হলেও বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) ঢ🧸াকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে কঠোর নির্দেশনা এসেছে। ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার কে এইচ মাহিদ উদ্দিন বলেছেন, কোটা আন্দোলনকারীদের কাউকে আগামী ৪ সপ্তাহ সড়কে বসতে দেবে না পুলিশ।
অন্যদিকে, শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষায় ফিরিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংবাদ সম্মেলন করেছে ছাত্রলীগ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেছেন, “কোটা নিয়ে আদালতের রায়ের পর সাধারণ শিক্ষার্থীরা ফিরে এসেছে। এখন যারা আন্দোল🐻নে আছে, তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে।”
তবে জানতে চাইলে বৈষম্🐈যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অনত্যম সমন্বয়ক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “আমাদের পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আন্দোলন পরিচালনা করব। কেউ হাত বাড়িয়ে আন্দোলনে বাধা সৃষ্টির চেষ্টা করলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা মেনে নেবে না।”
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, “আমরা নিয়ম অনুযায়ী আমাদের আন্দোলন পরিচালনা করছি। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক নিয়ম অনুযায়ী সভা-সমাবেশ করার অধিকার🐽 সবার রয়েছে।”
