• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘ল্যাবরেটরির পরীক্ষার আগে মনের পরীক্ষা জরুরি’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১১, ২০২২, ০১:০২ পিএম
‘ল্যাবরেটরির পরীক্ষার আগে মনের পরীক্ষা জরুরি’

যেকোনো খাদ্য ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষার আ⛦গে ‘মনের’ পরীক্ষা জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী🦩 সাধন চন্দ্র মজুমদার।

তিনি বলেছেন, “আমরা সাধারণত বাড়িতে একই ফ্রিজে রান্না করা খাবার ও কাঁচা খাবার রাখি। ফলে খাদ্য অনিরাপদ হয়ে যায়। পাশাপাশি ꧒অℱনেকে খাদ্যে রং মেশাই। কালারফুল করার জন্য রংটা মেশানো হয়।”

রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের (বিআইসিসি) কার্নিভাল ও হারমোনি হলে ফুড অ্যান্ড কেমিক্যাল ল্যাব ♒এক্সপো ২০২২ অনুষ্ঠিত হয়। এতে🦋 প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অনিরাপদ খাদ্য কোনো খাদ্য নয় উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, “যে খাদ্য নিরাপদ নয়, যে খাদ্য খেয়ে মানুষের রোগ বৃদ্ধি পায়, যে খাদ্য খেয়ে মানুষ বিভিন্ন রোগে ভুগেন সেটাকে খাদ্য হিসেবে ধরতে 𒊎আমরা রাজি নই। এই কারণেই আমাদের খাদ্য পরীক্ষার বিভিন্ন ল্যাবরেটরির প্রয়োজন রয়েছে। নিরাপদ খাদ্য যদি আমরা ঠিকমতো পরীক্ষা করতে পারি তাহলে বিদেশের বাজারেও তা বাণিজ্যিকভাবে প্রসার লাভ করবে।”

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, “একটা পণ্য মাঠ পর্যায়ে যখন উ🦩ৎপাদন হয়, কৃষকের কাছ থেকে নিয়ে খাওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত যেকোনো সময় তা অনিরাপꦇদ হতে পারে। এই অনিরাপদের কারণে আমাদের কৃষক বা যেখানে উৎপাদন হয় সেখানেই কিন্তু আমরা দোষারোপ করি। কিন্তু সেখান থেকে আসার পরে আমাদের বাড়িতেও খাদ্য অনিরাপদ হতে পারে। এমনকি টেবিলে যখন সার্ফ করে তখনও খাদ্য অনিরাপদ হতে পারে। সেই কারণেই আমাদের সচেতন হওয়ার প্রয়োজন আছে।”

বাংলাদেশ ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন (বিটিএফ) প্রকল্পের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বিএফএসএ (বাংলাদেশ ফুড সেফটি অথরিটি) এর 💙সার্বিক সহায়তায় বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ল্ꦿযাব এক্সপোটি আয়োজন করেন।

খাদ্য এবং রাসায়নিক ল্যাব এক্সপোর আয়োজনের কারণ জানিয়ে আ𓃲য়োজকরা বলেন, “বাংলাদেশে খাদ্য ও রাসায়নিক গবেষণাগারের আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের জন্য, খাদ্য নিরাপত্তা এবং সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তির উন্নতি ও বানিজ্যিকভাবে গুণগতমান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়গুলোকে মাথায় রেখেই ফুড অ্যান্ড ক্যামিকাল ল্যাবরেটরি এক্সপো এবং একটি বৈজ্ঞানিক আলোচনার আয়োজন করা হচ্ছে। বেসরকারি এবং পাব♎লিক ল্যাবরেটরিগুলোর জন্য নতুন প্রযুক্তি এবং সঠিক পদ্ধতি বিকাশের জন্য এক্সপোটি সেরা একটি জায়গা হবে।”

ফুড অ্যান্ড কেমিক🌞্যাল ল্যাব এক্সপোর মাধ্যমে সরকারি ও বানিজ্যিক ল্যাব বা পরীক্ষাগারের সেবাসমূহ প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে জনসচেতনতা গড়ে তোলা এবং পরীক্ষাগারগুলোর মধ্যে সমন্বয় ܫসাধন, যোগাযোগ ও সহযোগিতাকে উৎসাহিত করা হয়। যাতে আমদানি ও রপ্তানি এবং বাণিজ্যকে উন্নত এবং সহজতর করার জন্য খাদ্য ও কৃষিপণ্যের পরীক্ষা সমৃদ্ধ ও আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন হয়।

সরকারি, অ্যাকাডেমিক, গবেষণাভিত্তিক ও বেসরকারি পর্যায়ের ৪৪টি ল্যাব এক্সপোতে অংশ নেয়। প্রতিটি ল্যাবের সেবাসমূহ উপস্থাপন করার জন্য আলাদꦰা প𝐆্রদর্শনী স্টল রয়েছে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নিরাপদ খাদ্য ক🐠র্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুল কাইয়ুম সরকার। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন এনডিসি, এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন ও বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি চীফ অব মিশন হেলেন লাফেইভ।

Link copied!