জয়িতারা বাধা পেরিয়ে নিজের চেষ্টায় স্ব স্ౠব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে মন্🌃তব্য করেছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। তিনি বলেছেন, “আজ জয়িতারা সমাজের অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব। সরকার তাদের উজ্জ্বল কাজের যোগ্য স্বীকৃতি প্রদান করছে।”
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ইস্কাটনে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের সভাকক্ষ থেকে অনলাইনে রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের সম্মাননা প্রদান অন🦩ুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, “জয়িতারা নিজেরা নিজেদের ক্ষমতায়ন করেছে। তারা উদ্যোক্তা হয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং অন্য নারীদের সফল ও উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য উৎসাহ ও সহযোগীতা করছে।ಌ সরকার নারীর উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্ট🌄িতে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে রোল মডেল।”
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথ𓆉ি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল ও মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন ও রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি মোহা. আব্দুল আলীম মাহমুদ।
ঢাকায় মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের সভাকক্ষে উপ🐬স্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত সচিব ⭕মো. মুহিবুজ্জামান, মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান, জাতীয় মহিলা সংস্থার নির্বাহী পরিচালক আবেদা আকতার ও শিশু একাডেমি মহাপরিচালক আনজির লিটন।
ঢাকায় মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত থেকে প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরার নিকট থেকে থেকে শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে🌠 সাফল্য অর্জনকারী রংপুর জেলার মোছা. সাহিনা সুলতানা সম্মাননা স্মারক, নগদ অর্থ ও সনদ গ্রহণ করেন।
রংপুর বিভাগের সম্মাননা প্রাপ্ত নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ পাঁচ জয়িতারা হলেন, অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী ক্যাটাগরিতে লালমনিরহাট 🐷জেলার মোছা. রাশেদা খাতুন, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে রংপুরের মোছা. সাহিনা সুলতানা, সফল জননী ক্যাটাগরিতে কুড়িগ্রামের মোছা. আমেনা বেগম, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যোমে জীবন শুরু করা লালমনিরহাট জেলার মোছা. আকলিমা খাতুন মুক্তা এবং সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় কুড়িগ্রাম জেলার মোছা. রওশন আরা বেগম।