• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


শ্রমিকদের জন্য বাস ও লঞ্চ চলাচলের অনুমতি


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুলাই ৩১, ২০২১, ০৯:১৬ পিএম
শ্রমিকদের জন্য বাস ও লঞ্চ চলাচলের অনুমতি

চলমান কঠোর লকডাউনের মধ্🥃যে আগামীকাল রোববার  (১ আগস্ট) থেকে কারখানা খোলায় শ্রমিকদের জন্য বাস ও লঞ্চ চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার।

শনিবার রাত থেকে রোববার প🍬র্যন্ত এসব পরিবহন চলাচল করবে।

শ্রমিকদের স্বার্থে সরকার গণপরিবহন চলাচল শি👍থিল করেছে বলে জানান তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান।

শ্রমিকদের পরিবহনের জন্য যাত্রীবাহী লঞ্চ আগামীকাল রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার বলে উল্লেখ করেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ কর্মকর্ত🥃া মিজানুর রহমান।

মিজানুর রহমান বলেন, “শ্রমিকরা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে রাজধানীতে আসতে শুরু করেছেন। তাদের নির্বিঘ্নে আনার জন্য আগামীকাল দুপুর পর্যন্ত সব ধরনের যাত্রীবাহী নৌযান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন অন🐼ুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”

বিআইডব্লিউটিএ জানিয়েছে, রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্💮ত দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সব জেলায় এবং শিমুলিয়া-বাংলাবাজার, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল করবে।

শনিবার (৩১ জুলাই) গণমাধ্যমে বিবৃতি পাঠিয়েছে&nb🐈sp;বাংলাদেশ গার্ম൩েন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)।


বিবৃতিতে কারখানা মালিকদের উদ্দেশে ফারুক হাসান বলেন, “বিধিনিষেধ💃 পুরোপুরি প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত গ্রামে অবস্থানরত কোনো শ্রমিক-কর্মচারী কাজে যোগদান করতে না পারলে তার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। কারখানার আশপাশে অবস্থানরত শ্রমিকদের নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সদস্যদে🦹র আহ্বান জানাচ্ছি।”

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনও বলেছেন, “শিল্প-কারখানা খুললেও আপাতত কেউ কাজে যোগ না দি𓃲লে চাকরি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, তারা চাকরি হারাবেন না। ঈদে বাড়ি ๊গিয়ে যারা ফিরতে পারেননি। তারা ৫ আগস্টের পর পর্যায়ক্রমে ফিরবেন।”

কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে রোববার (১ আগস্ট) থেকে রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা খুলে দিয়েছে সরকার। এই ঘোষণার পর শনিবার ঢাকামুখী মানুষের ঢল নেমেছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় কাজে যোগ দিতে শ্রমিকরা সীমাহীন দুর্ভোগ সয়ে কর্মস্থলে ফিরছেন। এর আগে বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দ্൲রুত দেশের রফতানিখাতসহ সব উৎপাদনমুখী শিল্পকারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে খুলে দেওয়ার দাবি জানায় ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই)।

করোনায় বিধিনিষেধের আওতায় সব শিল্পকারখানা বন্ধ রাখায় অᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚর্থনৈতিক কার্যক্রমের প্রাণশক্তি উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে বলে জানান এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জস꧑িম উদ্দিন।

দেশে করোনার সংক্রমণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে চলে যাওয়ায় গত কয়েক মাস ধরে বিধিনিষেধ আরোপ করে ত🌠া নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে সরকার। ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আট দিনের জন্য শিথিল করা হয়েছিল বিধিনিষেধ। এরপর আবার গত ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে সরকার। আগামী ৫ আগস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত থা🍸কবে এই বিধিনিষেধ।

কঠোর লকডা♕উনে সব ধরনের গণপরিবহন, সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ রয়েছে। খাদ্যপণ্য উৎপাদন-প্রক্রিয়াকরণ, চামড়া পরিবহ🥀ন-সংরক্ষণ ও ওষুধ খাত ছাড়া বন্ধ রয়েছে সব ধরনের শিল্পকারখানা।

Link copied!