• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিমানবন্দরের অব্যবস্থাপনা নিয়ে যা বললেন প্রতিমন্ত্রী


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৩, ২০২১, ১১:৪১ এএম
বিমানবন্দরের অব্যবস্থাপনা নিয়ে যা বললেন প্রতিমন্ত্রী

যাত্রীদের বিদেশযাত্রা ও আগমনকে আরও আরামদায়ক করতে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে হজꦬরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নতুন করে আড়াই হাজার নতুন ট্রলি যুক্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী।

রোববার (১২ ডিসেম্বর) বিমানবন্দরের আগমনী টার্মিনালে মিডিয়া ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। এর আগে তিনি বিমানবন্দরের দুই টার্মিনাল ঘুরে ব্যবস্থাপনা দেখেন ও যাত্রীদ🌊ের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, “গত এক-দুই দিন ট্রলি সংকটের জন্য অনেক যাত্রী কিছুটা ভোগান্তির শিকার হয়েছেন। এই ব্যাপারে আমরা ইতোমধ্যে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। আমরা আপনাদের অবগত করতে চাই যে, বিমানবন্দরে মোট ২ হাজার ট্রলি রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৬০০ ট্রলি অচল হয়ে যায়। কোভিডের কারণে অচল ট্রলিগুলো মেরামত করা সম্ভব হয়নি। তবে আমরা প্রতিদিন ট্রলি মেরামত করছি। বর্তমানে সচল ট্রলির সংখ্যা মোট ১৪০০। আগামী ৪/৫ দিনের মধ্যে আরও✤ ৫০০ ট্রলি সচল হবে।”

মো. মাহবুব আ♐লী বলেন, “গত ৩ দিনে বিমানবন্দরে প্রচুর সংখ্যক যাত্রী আসা যাওয়া করেছে যা কোভিড পূর্ব সময়ের থেকেও বেশি। এছাড়াও প্রতিদিন প্রচুর সংখ্যক মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসীযাত্রী করোনা টেস্টের জন্য বিমানবন্দরের পার্কিং এলাকায় যাচ্ছেন। সেখানে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা করোনা টেস্টের জন্য নমুনা দিয়ে ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করেন। তারা ট্রল𒁃িগুলো সাথে নিয়ে যাওয়ায় টার্মিনাল ভবনগুলোতে ট্রলি সংকট দেখা যায়।”

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, “যাত্রীদের ট্রলির সংকট সমাধানে ৩২ জন কর্মীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা ইউনিফর্মে থাকবে। তারা যাত্রীদের প্রয়োজনে ট্রলি পৌঁছে দেবে। শিগগিরই এই কাজের জন্য আরও ৫০ জন নিয়োগ দেয়া হবে। ট্রলি নিয়ে যদি সংকট তৈরি কꦆরা হয়, যদি সংকটের পেছনে কারও গাফিলতি পাওয়া যায় তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে তাদের চাকরীচ্যুত করা হবে।”

যাত্রীদের ইমিগ্রেশনে দীর্ঘসময় লেগে যাওয়া এবং ইমিগ্রেশন কাউন্টারে পর্যাপ্ত পুলিশ না থাকার অভিযোগের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “আমি ইতোমধ্যেই෴ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ইমিগ্রেশন পুলিশের বিষয়ে কথা বলেছি, যাতে কোন কাউন্টার ফাঁকা না থাকে। মন্ত্রী মহোদয়ের নির্দেশে ইতিমধ্যে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে পুলিশের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পরবর্তী সকল প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন। এছাড়াও যাত্রীরা যাতে দেশে ফিরে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ব্যাগেজ পায় সে বিষয়েও সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।”

প্রতিমন্ত্রী মধ্যপ্রাচ্যগামী যাত্রীদের ৮ ঘণ্টা আগে বিমানবন্দরে উপস্থিত হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, “পিসিআর টেস্টের জন্য ৬ ঘণ্টা সময় লাগলেও পিসিআর টেস্ট পূর্ব অন্যান্য কিছু দাপ্তরিক কার্যক্রমের জন্য যাত্রীদের আরও এক থেকে দেড় ঘ🃏ণ্টা𒅌 সময় প্রয়োজন হয়। অনেক যাত্রী কম সময় হাতে নিয়ে আসায় শেষ পর্যন্ত ফ্লাইট মিস করাসহ তা নানা ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”

সূত্র : বাসস।

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!