• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ১১ সদস্য গ্রেপ্তার


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুলাই ২৭, ২০২২, ০৬:৪৮ পিএম
আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ১১ সদস্য গ্রেপ্তার

আগ্নেয়াস্ত্রসহ সংঘবদ্ধ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ১১ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েไন্দা পুলিশ (ডিবি)। রাজধানীর কোতয়ালী থানাধীন মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন- ডাকাত দলের নেতা মো. সুমন চৌকিদার ওরফে সুমন মিয়া (৩৪), মো. মোস্তফা (৩২), আরিফ হোসেন ♍(৩৪), মো. পলাশ (৩২), মো. করিম (২৫), মো. হাসান (১৮), রিপন ওরফে আকাশ (২৪), জয়নাল আবেদিন (৩১), ওমর ফারুক ফয়সাল (২০), রাসেল (২৪) ও হাফিজুল ইসলাম (৩৩)।

এসময় তাদের কাছ থেকে একটি ৭.৬৫ বোরের বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগজিন, ২ রাউন্ড ৭.৬৫ বোরের গুলি, একটি বড় ছোরা, একটি রামদা, দুইটি লোহার তৈরি চাপাতি,🐼 পুরোনো 💦পাটের রশি, একটি পুরোনো গামছা, পাঁচটি সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও একটি পিকআপ জব্দ করা হয়।

বুধবার (২৭ জুলাই) দুপুরে মিডিয়ജা অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, “লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগে প্রতিনিয়িত অভিযোগ আসছে যে, মিডফোর্ড, ঢাকার বাইরে যাত্রীবাহী বাস, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও কালিগঞ্জ এলাকায় স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি হচ্ছে। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করে ১৬ ডাকাত দলের সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই দলের সদস্য সুমন চৌকিদার স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি করতে গিয়ে এক কর্মচারীকে খুন করতেও দ্বিধা করেননি। তার বিরুদ্ধে খুন, ডাকাতি, দস্যুতাসহ ১৬টি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে ৫টি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও আছে।♔”

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেপ্তাররা কোতয়ালী থানাধীন মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় ডাকাতি করার উদ্দেশে সমবেত হয়েছিল। তারা সবাই পেশাদার ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। পিস্তল, দেশীয় অস্ত্র (রামদা, চাপাতি) ব্যবহার করে বিভিন্ন জেলায় জুয়েলারি দোকান, মালবাহী ট্রাক, পিকআপ, মাইক্রোবাস, অটোরিকশা ও টার্গেট করা লোকজনদের জিম্মি করে ডাকাতি করে আসছিল দলটি। ঢাকা মহানগরসহ বিভিন্ন জেলার মহাসড়কে ডাকাতি করেছে বলে স্বীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে কোতয়ালী🥀 থানায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে হারুন-💎অর-রশিদ বলেন, “এর আগেও আমরা গাবতলী থেকে কালিয়াকৈর-টাঙ্গাইলে যায় এমন বাসে উঠে যেতে যেতে ও আসতে আসতে ডাকাতি করা চক্রের সদস্যদের গ্রে𓆉প্তার করেছি। এখন ওই এলাকায় ডাকাতি বন্ধ হয়েছে। গ্রেপ্তাররা মূলত আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য। তাদের হাতে কীভাবে আগ্নেয়াস্ত্র আসছে তা জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।”

পুলিশের টহল বাড়ছে না, গ্রেপ্তারের পর জামিনে বেরিয়ে আবারও ডাকাতিতে জড়াচ্ছে- এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির গোয়েন্দা প্রধান বলেন, “পুলিশের টহল অব্যাহত♏ আছে। ডিবি কাজ করছে। আমাদের টহল টিম ও ডিবি পুলিশ তৎপর আছে বলেই ডাকাতরা গ্রেপ্তার হচ্ছে।”

Link copied!