বন্ধুত্ব গভীর এক সম্পর্ক। বন্ধুত্বে থাকে মনের মিল, মতের মিল। বোঝাপড়ায় থাকে সুন্দর সমীকরণ। যদিও এখন সেই সমীকরণে বদল এসেছে। ডিজিটাল যুগে সব 🥂বয়সী মানুষই সোশ্যাল মিডিয়ায় বন্ধু হন। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পরিচিতদের পাশাপাশি অপরিচিতদের সঙ্গেও বন্ধুত্ব হয়। তাই যাকে ভালো লাগে তাকেই বন্ধু করা যায়। আর যাকে ভালো লাগে না, বিরক্তিকর মনে হয় তাকেই বন্ধু তালিকা থেকে বাদ দেওয়া যায়। যদি আপনার বন্ধুর তালিকায় এমন কেউ থাকে, তাকে আজই ছাটাই করতে পারেন। কারণ ১৭ নভেম্বর বন্ধু ছাটাই করার দিন। অর্থাৎ আজ‘আনফ্রেন্ড দিবস’।
বিশ্বের অনেক দেশেই দিবসটি পালন করে। বিশেষ করে তরুন তরুণীরা বেশ আনন্দের সঙ্গে দিনটি কাটান। সোশ্যাল মিডিয়াতেও দিবসটি নিয়ে স্ট্যাটাস এবং লেখালেখি হয়। যেখানে নিজেদের আবেগ আর অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেন নেটিজেনরা।
‘আনফ্রেন্ড ডে’ বা ‘বন্ধু 🍌ছাঁটাই করার দিন’ প্রতিষ্ঠা করেন ২০১৪ সালে কৌতুক অভিনেতা জিমি কিমꦫেল। দিনটি প্রচলনের উদ্দেশ্য ছিল: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপরিচিত ও বিরক্তিকর ব্যক্তিকে বন্ধু তালিকা থেকে বাদ দেয়া। যাদের আর বন্ধু মনে হচ্ছে না, তাদের তালিকা থেকে বাদ দিতেই এই বিশেষ দিন।
আনফ্রেন্ড দিবস উদযাপন করতে নিজের ফেসবুক কিংবা অন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের &n♐bsp;প্রোফাইলের বন্ধু তালিকা স্ক্রল করুন। যাদের 🌄সঙ্গে কখনো কথা কিংবা যোগাযোগ হয়নি তাদেরকে ছাঁটাই করুন। প্রকৃত ও পছন্দের বন্ধুদের তালিকায় রাখুন। আবার বন্ধু তালিকায় যাদের দিন দিন তাকে বিরক্তিকর মনে হচ্ছে কিংবা লাগছে পোস্টগুলো ভালো লাগছে না তাদেরও‘আনফ্রেন্ড’ করতে পারেন। দেখবেন নিজের মনে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।