সুইমিংপুলে সাঁতার কাটতে কার না ভালো লাগে। নদী বা সমুদ্রে তো আর সাঁতার কাটা যায় না। তাই সুইমিং পুলে গা ভাসিয়ে দুধের স্বাদ গোলে মেটানো হয়। তবে সুইপিংপুলের পানি পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখতে ক্লোরিন ব্যবহার হয়। যা এক ধরনের রাসায়নিক। এই রাসায়নিক পানির সংস্পর্শে এলে হা⛄ইপোক্লোরাস অ্যাসিডে পরিণত হয়। যা ত্বকের নানা সমস্যা তৈরি করতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা জানান, পানিবাহিত রোগের প্রকোপ থেকে বাঁচতে সুইমিংপুলে ক্ল𒉰োরিন ব্যবহার হয়। এটি সহজ পদ্ধতি এবং তেমন ব্যয়বহুল নয়। কিন্তু ক্লোরিন রাসায়নিক পদার্থ। যা পানিতে মিশে হাইপোক্লোরাস অ্যাসিডে রূপান্তরিত হয়। যা স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যায়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে একে ‘জ়েরোসিস’ বলা হয়। এর সংস্পর্শে ত্বকে জ্বালা অনুভূত হয়। ক্লোরিন মেশানো পানি নাক, চোখে ঢুকে গেলে সমস্যা হয়। এ ছাড়া ক্লোরিন মেশানো পানিতে নিয়মিত গোসলে অ্যালার্জিজনিত সর্দিকাশি কিংবা শ্বাসযন্ত্রের গুরু🅘তর সমস্যাও হয়।
বিশেষজ্ঞরা জানান, ত্বকের 𝄹এমন ক্ষতি থেকে বাঁচতে সুইপিংপুলের পানিতে সাঁতার কাটার আগে কিছু প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। যেমন_
·🅷 সুইপিংপুলে নামার আগে ও পরে অবশ্যই ভালোভাবে গোসল করুন।
· 🍌; সুইপিংপুলে নামার ১৫ মিনটি আগে সানস্ক্রিন বা 𒅌ভিটামিন সি-যুক্ত লোশন মেখে নিন। তবে কোনো কোনো প্রসাধনীতে বিধিনিষেধ থাকে। সে ক্ষেত্রে নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের যত্ন নেবে।
· &n💃bsp; সুইপিংপুলে সাঁতার কেটে উঠে পরিষ্কার পানিতে ভালোভাবে গোসলের পর ত্বকে ময়েশ্চারাইজার মেখে নিন।