একসঙ্গে থাকতে গেলে টুকটাক মান অভিমান তো হতেই থাকে। তবে নিয়মিত ঝগড়া-অশান্তি হলে সম্পর্ক তিক্ত হয়ে যꦑায়। ঝগড়ার পর কথা বলা বন্ধ করে দিলে সম্পর্ক আরও খারাপের দিকে যেতে থাকে। তাই ঝগড়া বিবাদ বাদ দিয়ে সম্পর্কে শান্তি স্থাপনে ৫ সেকেন্ড রুল মেনে চলুন। এই রুল মেনে চললে যেকোনো সম্পর্কই টেকসই হবে। গভীরতা বাড়বে।
শুধু যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই ঝগড়া হয় তা কিন্তু নয়। মতের অমিল হতে পারে ভাই বোনের সঙ্গ♏ে, মা বꦐাবার সঙ্গে, বন্ধুদের সঙ্গে কিংবা পরিচিতি অন্যদের সঙ্গেই। যেকোনো ঝগড়াই সম্পর্ককে খারাপ করতে পারে। ছোটখাটো ঝামেলা থেকে বড় ঝামেলাও বেঁধে যেতে পারে। ঝামেলা যদি বাড়তে থাকে তখনই বিপদ। তিক্ততায় ভরা সম্পর্কের পরিণতিও ভালো হয় না। এক সময় সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতির আগেই নিজেকে সামলে নিতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্পর্ক ভালো রাখতে ‘৫ সেকেন্ড রুল’ মেনে চলতে হবে। ৫ সেকেন্ড নিয়ম মানলে যেকোনো সম্পর্ক⭕ই ভালো থাকবে।
৫ সেকেন্ড রুল কী
যেকোনও ঝগড়া বা কথা কাটাকাটির মাঝে ৫ সেকেন্ডের বিরতি নেওয়াই হলো ৫ সেকেন্ড রুল। ঝগড়া শুরু হলে কেউ সহজে থামতে চায় না। উল্টো কথার উপর কথা বলে। এই সময়ই ৫ সেﷺকেন্ড বিরতি নিতে হবে। এই বিরতিতে একে-অপরকে কোনও কথা বলবেন না। ব্যস, ঝগড়া বিবাদ থেমে য🌟াবে।
৫ সেকেন্ড রুল যেভাবে কাজ করে
কারো সঙ্গে ঝগড়া করার সময় শরীরের উত্তেজনা বেড়ে যায়। জোরে চেচিয়ে কথা বলা, চিন্তাভাবনা না করেই যেকোনো কিছু 💧বলা হয়। ঝগড়ার মধ্যে ৫ সেকেন্ড বিরতি নিলে পরিস🌳্থিতি পাল্টে যায়।
মনোবিজ্ঞানীরা জানান, ক🌼𒉰োনও ঝগড়া বা কথোপকথনের মাঝে ৫ সেকেন্ডের বিরতি নিলে নেগেটিভ চিন্তাভাবনা, উত্তেজনা কমে যায়। আবেগকে সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এই রুল মেনে চললে সম্পর্কে কোনো তিক্ততা থাকবে না। তাই যেকোনো সম্পর্কই সুন্দর থাকে।