শীতকালে অনেকের ত্বক শুষ্ক হয়। আবহꦛাওয়ার কারণে এরকমটা হয়। কিন্তু যাদের প্রতিটা ঋতুতে ত্বক শুষ্ক থাকে তাদের জন্য এটা চিন্তার কারণ বটে। প্রাকৃতিকভাবে বাতাসের আর্দ্রতা কমে গেলে ত্বক শুষ্ক হয়। এই কারণে ত্বকে হাইড্রেশন এবং নমনীয়তার অভাব দেখা দেয়। মূলত ঠান্ডা, শুষ্ক বাতাস, কম আর্দ্রতা, বাতাস এবং অতিরিক্ত তাপের সংস্পর্শে শুষ্ক ত্বক হতে পারে। চলুন জেনে নিই, ত্বক শুষ্ক হ্ওয়ার বিশেষ কিছু কারণ—
বার্ধক্য
বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বক কিছু প্রাকৃতিক তেল হারিয়ে ফেলে এজন্য শুষ্ক🍸 হয়।
জেনেটিক্স
অনেকের স্বাভাবিকভাবে𝓀ই জেনেটিক কারণে ♕ত্বক শুষ্ক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
অসুখ
যাদের একজিমা, সোরিয়াসিস এবং থাইরয়েড রো💦গ আছে তাদের এসব কারণে🧸 ত্বক শুষ্ক হতে পারে।
কঠোর সাবান এবং ডিটারজেন্ট
কঠো꧂র সাবান✨ এবং ডিটারজেন্ট ব্যবহার করলে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল নষ্ট হয়। পরে ত্বক শুষ্ক হয়।
গরম পানিতে গোসল
দীর্ঘ সময় ধরে গরম পানিতে গোসল করলে ত্বক শুষ্ক হয়।
শুষ্ক ত্বক থেকে বাঁচার ঘরোয়া কিছু উপায়
নারকেল তেল
ঘুমানোর আগে ত্বকের শুষ্ক স্থানে নারকেল তেল লাগিয়ে সারা রাত🦄 রেখে দিন। পরদিন সকাল🅷ে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ওটমিল
গোসলের উষ্ণ পানিতে এক কাপ ওটমিল যোগ করুন এবং ১৫-২০ মিনিটের জন্য ভিজিয়ে রাখুন। ওটমিলে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যꦡ রয়েছে যা শুষ্ক এবং চুলকানি ত্বককে প্রশমিত করতে পারে।
মধু
ত্বকের শুষ্ক স্থানে সরাসরি মধু লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। মধু ত্বককে হাইড্রেট এবং ময়শ্চারাইজ করতে পඣারে।
অ্যালোভেরা
ত্বকের শুষ্ক জায়গায় অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। অ্যালোভেরার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শুষ্ক এবং খিটখিটে ত্বককে প্রশমিত করতে সাহায♋্য করতে পারে।
অলিভ অয়েল
ত্বকের শুষ্ক স্থানে অলিভ অয়েল লাগিয়ে কয়েক মিনিট আলতো করে ম্যাসা⛦জ করুন। অলিভ অয়েলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা ত্বককে ময়শ্চারাইজ এবং পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে।
অ্যাভোকাডো
একটি অ্যাভোকাডো ম্যাশ🐼 করুন এবং ১৫-২০ মিনিটের জন্য ত্বকের শুষ্ক জায়গায় লাগিয়ে নিন। অ্যাভোকাডোতে ভিটা🔥মিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে যা ত্বককে হাইড্রেট এবং পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে।
ঘরোয়া ভাবে ত্বকের যত্ন নিয়েও যদি শুষ্ক ভাব দূꦅর না হয় তাহলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া