শিশুরা দুষ্টুমি করবে এইটাই স্বাভাবিক। সারাদিন ঘরময় ছোটাছুটি করবে, হৈ চৈ করবে এইটা নতুন 💖কিছু না। তবে অনেক সময় দেখা যায়, শিশু খুব বেশি দুষ্টুমি করে। আপনি হ🐎য়ত কোনও কাজ করবেন কিন্তু তার দুষ্টুমির জন্য করতে পারছেন না। কিংবা নানান ভাবে সে আপনাকে বিরক্ত করছে। সে সময় অনেকে আছে বিরক্ত হয়ে শিশুকে মারধর করে। এতে কিন্তু কোন সমাধান হয় না বরং শিশুর আরও ক্ষতি হতে পারে। তাই শিশুকে মারধোর না করে নানান কৌশলে তাকে ব্যস্ত রাখতে হবে সৃজনশীল কাজে। যেমন-
* শিশুদের জন﷽্য সুস্থ ও উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চ𓂃িত করুন। শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য সুস্থ ও উপযুক্ত পরিবেশ প্রয়োজন। সুষ্ঠু সুন্দর পরিবেশে বেড়ে উঠলে শিশুরা সাধারণত অতিরিক্ত দুষ্টুমি করে না।
* আপনার শিশুকে ঘরের ছোটখাটো কাজ দিন। যেমন- তার জামা কাপড় ভাজ করা, জিনিসপত্র জায়গামত তুলে রাখা বা আপনি রান্না করছেন এমন সময় তাকে রান্নার সরঞ্জাম এগিয়ে দেওয়ার কাজও দিতে 🐓পারেন। এতে সে ব্যস্ত থাকবে তখন আর অন্য দুষ্টুমি করতে পারবে না।
* শিশুকে তার পছন্দের কাজ দিন।ꦬ সে যাতে বিরক্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।🦹 সে যেটা খেলতে চায় তাকে সেটা করতে দিলে তখন সে তার পছন্দের কাজে ব্যস্ত থাকবে। তখন আর অতিরিক্ত দুষ্টুমি করবে না।
* শিশুকে রং পেনসিল, আঁকার খাতা দিয়ে বসিয়ে দিন।♓ রং করতে বেশির ভাগ শিশুই বেশ ভালবাসে। নিজের মতো করে আঁকি বুকি করলে কিছুটা সময় এ ভাবেই কেটে যেতে পারে।
* শিশুদের খেলার জন্য🐲 রকমারি তাঁবু পাওয়া যায়। যদি তা না-ও থাকে, শাড়ি দিয়ে ঘরের মধ্যে একটি ছোট ঘর বানিয়ে দেওয়া যায়। এমন একটি ঘরকে তার খেলনা, চাদর, বিছানা দিয়ে সাজিয়ে দিলে, শিশুরা খেলায় মেতে উঠবে।
* শিশুর মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, এমন নতুন নতুন খেলাতেও তাকে ব্যস্ত রাখা যেতে পারে। বাড়ির আনাচকানাচে তারই বিভিন্ন জিনিস লুকিয়ে, একে একে খুঁজে আনতে বলা যায়। এতে তার দৌড়াদৌড়িও হবে, আবার খুঁজতে গিয়ে মাথাও 🦂খাটাতে হবে। একঘেয়ে খেলায় সে বিরক্ত হবে না।
* শিশু যখন বেশি দুষ্টুমি করবে তখন তাকে সময় দিন। গল্প শো♍নান। ছোটদের নানান রকমের গল্পের বই আছে বাজারে। এসব বই পড়েও শোনাতে পারেন। এতে তার জানানর আগ্রহও বাড়বে।
