বাংলাদেশের বর্ꦺতমান পরিস্থিতি ও জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বুধবার (৭ আগস্ট) পৃথক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি ও পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডন🌄।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা নি𒀰শ্চিত যে বাংলাদেশি জনগণের দৃঢ় চেতনা ও ঐক্য তাদের একটি সম্প্রীতিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দিকে নিয♈়ে যাবে।
এদিকে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে অবস্থান করছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী 𒀰শেখ হাস✅িনা। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের দরজা আপাতত বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চূড়ান্ত গন্তব্য এখনো ঠিক হয়নি তার। তবে, এখন তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও ফিনল্যান্ডে আশ্রয় নেওয়ার কথা ভাবছেন।
বুধবার পৃথক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ♍্যম দ্য হিন্দু ও টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দ্য হিন্দুর তথ্যমতে, ইতোমধ্যে শেখ হাসিনা যুক্তরাজ্যের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। ফল♒ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও ফিনল্যান্ডে আশ্রয় নেওয়ার কথা ভাবছেন।
এদিকে এনডিটিভিকে শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, “শেখ হাসিনা কোথাও আশ্রয় চাননি। আমি ওয়াশিংটন🦋ে, খালা লন্ডনে, বোন দিল্লিতে থাকে। আমরা এখনো জানি না, তিনি এসব জায়গায় ভ্রমণের মধ্যে থাকতে পারেন।”
টাইমꦐস অব ইন্ডিয়া জানায়, যেসব দেশে হাসিনার পরিবারের সদস্যরা থাকেন, সেখানে ভ্রমণ করতে পারেন, যেমন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফিনল্যান্ড ও ভারত।
মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সিএনএনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান নিউজ ১৮ বাংলাদেশের বিরোধীদলের সূত্রের বরাত দিয়ে জানায়, হাসিনার ভিসা বাতিল করেছে যুক্❀তরাষ্ট্র। তবে এই দাবির সত্যতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
ভারতের কর্মকর্তারা জানান, অল্প সময়ের ন🌄োটিশে ঢাকা ছেড়ে আসা হাসিনাকে সাম🐈য়িক আশ্রয় দিয়েছে নয়াদিল্লি।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একপর্যায়ে গণ-আন্দোলনে রূপ নেয় এবং কয়েক শ প্রাণহানি হয়। শেখ হাসিনা সরকার আন্দোলনকারীদের দমনে 💃বাড়াবাড়ি রকম শক্তি প্রয়োগ করেছে বলে অভিযোগ উঠে। এরপর তীব্র আন্দোলনের মুখে বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। বর্তমান তিনি ভারতে আছেন।