• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


লিবিয়ার দেরনায় বিক্ষোভ, মেয়রের বাড়িতে আগুন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৩, ০২:৩০ পিএম
লিবিয়ার দেরনায় বিক্ষোভ, মেয়রের বাড়িতে আগুন
দেরনার মেয়রের বাড়ি আগুনে পুড়ছে । সংগৃহীত

গত সপ্তাহের বিপর্যয়কꦦর বন্যার পূর্বাভাস দিতে ব্যর্থতার জন্য লিবিয়ার দেরনায় কয়েকশ মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় বিক্ষোভকারীরা শহরের মেয়রের বাড়ি পুড়িয়ে দেন। খবর বিবিসির।

প𒉰্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে শহরের ল্যান্ডমার্ক সাহাবা মসজিদে জড়ো হন বিক্ষোভকারীরা। অনেকে লিবিয়ার পূর্বঞ্চলেরর সর🧜কারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বরখাস্ত করার জন্য স্লোগান দেয় এই সময়।

এদিকে, দেরনার পুরো সিটি কাউন্সিলকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ইন্টারনেট ও টেলিফোন সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়ে🌳ছে এবং সাংবাদিকদের মিডিয়া ক্র্যাকডাউনে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

গত সপ্তাহে দেরনা শহরের দুটি পুরানো ও জরাজীর্ণ বাঁধ ভেঙে শহরট꧟ি প্লাবিতཧ হয়। এতে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ আনুষ্ঠানিকভাবে নিখোঁজ রয়েছে।

মৃতের সংখ্যার প্রদত্ত পরিসংখ্যান একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে। তবে জাতিসংঘ প্রায় ৪ হাজার মৃত্যুর বিষয় ন𝔉িশ্চিﷺত করেছে।

জাতিসংঘ বলছে তাদের একটি দলকে দেরনায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি। জাতিসংঘের মানবিক সংস্থা ওসিএইচএ-এর নাজܫওয়া মেক্কি মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, “আমরা নিশ্চিত করতে পারি যে অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দল, জরুরি চিকিৎসা দল এবং জাতিসংঘের সহকর্মীরা যারা ইতোমধ্যেই দেরনায় রয়েছেন, তারা কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তবে জাতিসংঘের একটি দলের আজ বেনগাজি থেকে দেরনা যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাদের যাওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়নি।”

এদিকে দেরনার মেয়র আবদুলমেনাম আল-গাইথির বাড়ি জনগ✃ণের ক্ষোভের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

বা🔜সিন্দারা বলেন, কর্মকর্তারা তাদের ঠিকভাবে সতর্ক করেননি। জনগণের ধারনা ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস কর্তৃপক্ষের কাছে ছিল।

জনগণের অভিযোগ, তাদের সর♋িয়ে না নিয়ে বরং তাদের বাড়িতে থাকতে বলা হয়েছিল। যদিও কর্মকর্তারা এটি অস্বীকার করেন।

২০১১ সালে ন্যাটো-সমর্থিত বিদ্রোহে লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকে  দেশটিতে সংঘাত লেগেই আছে। বর্তমানে দেশটিতে দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী সরকার কাজ করছে। পশ্চি🍃মে ত্রিপোলিতে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত জাতীয় ঐক্যের সরকার (জিএনইউ) এবং অন্যটি পূর্বে কাজ করಌছে।

Link copied!