• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিদেশি নাগরিকদের অর্থ সহায়তা চায় নেপাল


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: এপ্রিল ১৬, ২০২২, ০৯:১৮ পিএম
বিদেশি নাগরিকদের অর্থ সহায়তা চায় নেপাল
ছবি : রয়টার্স

নেপালের আর্থিক ব্যবস্থায় যথেষ্ট তারল্য রয়েছে। দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণের প্রচেষ্টায় আছে সরকার। এর অংশ হিসেবে বিদেশে বসবꦐাসকারী নাগরিকদের দেশীয় বাংকে তহবিল জমা করতে বলেছেন অর্থমন্ত্রী জনার্দন শর্মা।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাবে অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছিল নেপাল। কারণ দেশের রাজস্বের একটি মূল উত্স পর্যটন শিল্প মহামারির পরে পুনরুদ্ধার করতে সংগ্রাম করছে। যদিও বার্তা 🀅সংস্থা রয়টার্সের সঙ্✃গে কথা বলার সময় এসব অস্বীকার করেছেন দেশের অর্থমন্ত্রী।

রয়টার্স বলছে, চীন ও ভারতের মধ্যে এই ম🐓াসে পꦜুঁজি বহিঃপ্রবাহে লাগাম দিতে বিলাসবহুল পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে নেপাল। মার্চের মাঝামাঝি থেকে জুলাইয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১৮ শতাংশের বেশি কমেছে। বর্তমানে তাদের ৯ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ আছে। যা প্রায় ছয় মাসের আমদানির জন্য যথেষ্ট।

ডলারের ঘাটতি ও রিজার্ভ পুররুদ্ধারে নেপালের অর্থমন্ত্রী শর্মা বলেন, “বিদেশে থাকা নগিরকরা নেপালের ব্যাংকে অর্থ জমা রাখলে ৬ থেকে ৭ শতাংশ পর্যন্ত সুদের সুবিধা দেওয়া হবে।”
তবে দেশে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেলেও অর্থ সংকটে পড়েনি বলে দাবি করছেন শর্মা।
তিনি বলেন, “অর্থনীতি কোনো সংকটের সম্মুখীন হয়নি।𒉰 নেপালের পরিস্থিতি শ্রীলঙ্কার সঙ্গে তুলনা করা যায় না। দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটি কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকট এবং সরকারবিরোধী বিক্ℱষোভের মুখোমুখি হয়েছে।”

নেপালের অর্থনীতির এক চতুর্থাংশ গঠন করে বিদেশী কর্মীদের র🦹েমিট্যান্স। জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে মার্চের মাঝামাঝি সময়ে ৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার থেকে ৩ শতাংশ রেমিট্যান্স কমেছে। যা এক বছরের আগের একই সময়ের মধ্যে ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল।

মহামারি শুরুর পর দেশটিতে পর্যটন শিল্প থেকে আয় কমেছে। ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু ✃করেছে। কিন্তু করোনা পূর্ববর্তী সময়ের আয় এখনো হচ্ছে না।

শর্মা বলেছিলেন, “বিদেশে বসবাসকারী ১ লাখ নেপালি নাগরিক যদি প্রতিটি নেপালি ব্যাঙ্কে ১০ হাজার ডলার করেও জমা করেন তবে এটি নেপালকে বর্তমান তারল্য সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।”
বিশ্বব্যাংক থেকে প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ডলারের 🦄নরম ঋণ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেপাল। এছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৬৫৯ মিলিয়ন 🙈ডলার সাহায্য পাচ্ছে দেশটি। যা পাঁচ বছরের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রাপ্ত অর্থ একটি (অফেরতযোগ্য) অনুদান।

Link copied!