• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ পাঁচ শহর


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১২, ২০২১, ০৮:০২ পিএম
পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ পাঁচ শহর

আধুনিক সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর নানা প্রা🐲ন্তের জনমানবশূন্য প্রান্তর পরিণত হয়েছে জনাকীর্ণ অঞ্চলে। এরপর সেইসব প্রাচীন জনপদ গড়ে উঠেছে আধু♚নিক নগরীতে।

কিন্তু জলবায়ু পরিবর্🌞তন আর মহামারির কারণে আমাদের জীবনযাত্রাত🥃ে এসেছে নানা পরিবর্তন। অনেকেই এখন যান্ত্রিকতার চাইতে প্রকৃতিকেই বেশি প্রাধান্য দেন। একইভাবে আধুনিক সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি শহরে নিরাপত্তা আর স্বাস্থ্যকর পরিবেশ চান সবাই।

এসব চিন্তা থেকেই মানুষ উন্নত জীবনের আশায় পাড়ি জমান নতুন দেশে, নতুন শহরে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের সেফ সিটিজ ইনডেক্সে উঠে এসেছে বসবাসের জন্য নিরাপদ আর স্বাস্থ্যকর এমন সেরা পাঁচটি শহর। চলুন জেনে নিই কোন শহরের পরিবেশ কতটা বসবাসযোগ্য।

কোপেনহেগেন

সেফ সিটিজ সূচকের শীর্ষে স্থান পেয়েছে ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেন। পরিবেশগত নিরাপত্তা সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পেয়েছে এই শহর। নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা,  শহরে বনাঞ্চলের পরিমাণ এবং মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির সহবস্থান নিশ্চিত করতেও সফল হয়েছে কোপেনꩵহেগেন। 

টরন্টো

অবকাঠামো ও পরিবেশগত নিরাপত্তায় বরাবরই শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে কানাডার বৃহ🙈ত্তম শহর টরন্টো। সামগ্রিক নিরাপত্তার সূচকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এই শহর। প্রবাসীদের সংস্কৃতি বা বৈচিত্রতাকে সাদরে গ্রহণ করে নেওয়ার জন্যেও শহরের বাসিন্দাদের সুনাম রয়েছে।

সিঙ্গাপুর

ডি🦋জিটাল নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত নিরাপত্তার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুর। ডিজিটাল মনিটরিং ও নিখুঁত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে শুরু থেকেই মহামারি প্রতিরোধে সফলতা পেয়েছে শহরটি। টিকাদানের ক্ষেত্রেও 𝔉বিশ্বের সবার চেয়ে এগিয়ে আছে সিঙ্গাপুর।

সিডনি

অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম এই শহর সামগ্রিকভাব๊ে এগিয়ে থাকলেও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সিঙ্গাপুরের পেছনে রয়েছে। যদিও করোনায় বিশ্বের সর্বন🗹িম্ন মৃত্যু হার রয়েছে সিডনির। ডিজিটাল নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও শহরটি বিশ্বে এক নম্বরে রয়েছে।

নাগরিকদের সাইবার নিরাপত্তার দেওয়ার পাশাপাশি ও অনলাইন হুমকি রোধেও সফল সিডনি কর্তৃপক্ষ। জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য সড়কের বাতি থেকে শুরু করে পার্কে বসার বেঞ্চ আর ডাস্টবিন থেকে স্মার্ট সেন্সরের নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ করে সিডনি কর্তৃপক্ষ। স্♏মার্ট সিটি হিসেবেও সিডনির সুনাম রয়েছে।

টোকিও

স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সূচকের একেবারে শীর্ষে রয়েছে জাপানের রাজধানী। সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা, মহামারি প্রতিরোধ, গড় আয়ু আর নাগরিকদের মানসিক স্বাস্থ্যেও এগিয়ে আছে টোকিও। পথচারীদের হাঁটার উপযোগী শহর হিসেবে টোকিও বিশ্বখ্যাত। গণℱপরিবহনে নিরাপত্তা প্রদান আর অপরাধ প্রতিরোধেও টোকিও বরাবরই সফল।

Link copied!