শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে ডিমের জুড়ি মেলা ভার। ত্বকের যত্নেও ডিমের কদর রয়েছে। বাজারে অবশ্য দুই রঙের ডিম পাওয়া যায়। সাদা ও বাদামি। অনেকে মনে করেন, সাদার চেয়ে বাদামি রঙের ডিম বেশি স্বাস্থ্য🅰কর। কিন্তু সত্যি কি তাই?
পুষ্টিবিদদের মতে, ডিমের মতো পুষ্টিগুণ খুব কম খাবারেই রয়েছে। ডিমে রয়েছে ফসফরাস, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, ♚ক্যালসিয়াম, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, সেলেনিয়ামের মতো উপকারী কয়েকটি উপাদান।
ডিমের সাদা অংশের ত🃏ুলনায় কুসুমে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি। কোলেস্টেরল, থাইরয়েড, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের কুসুম খেতে নিষে🔜ধ করেন চিকিৎসকরা। ডিমের সাদা অংশে কুসুমের তুলনায় প্রোটিনের পরিমাণ কম থাকে।
পেশি শক্তিশালী করতেও ডিমের গুরুত্ব অপরিসীম। নিয়ম করে যারা শরীরচর্চা করেন, তাদের ডিম খাওয়া জরুরি। দীর্ঘক্ষণ শরীরচর্চার পরে দুর্বল পেশি সবল করতে ডিম খাওয়া জরুরি। এ ছাড়া ডিমে থাকা প্রোটিন হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে তোলে।𝔉 এমনকি ডিম ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
তবে পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, বাদামি ও সাদা রꦛঙের ডিমের মধ্যে পুষ্টিগত দিক থেকে কোনো পার্থক্য নেই। অমিল রয়েছে শুধু ডিমের খোসার রঙে। স্বাদ আলাদা হলেও গুণাবলির দিক থেকে বাদামি আর সাদা রঙের ডিমে কোনো পার্থক্য নেই। সুস্থ থাকতে যেকোনো একটি বেছে নিতে পারেন। কোনো অসুবিধা নেই।