ফাস্টিং মানেই হলো উপবাস করা। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং হলো নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে কিছুটা সময় না খেয়ে থাকা। এটা হতে পারে সারা দিনের কিছুটা সময় না খেয়ে থাকা কিংবা সারা☂ সপ্তাহের কয়েকটি দিন উপবাস থাকা। যেমন, আপনি সকাল ৮টায় খাবার খেলেন তারপর আবার বিকেল ৪টায় দুপুরের খাবার খেলেন। এই পুরোটা সময় পানি বা ক্যালোরি বিহীন পানীয় ছাড়া অন্য কোনও খাবার খাওয়া যাবে না। এভাবেই দিনে একটানা অনেকক্ষণ উপোস করা হয় এই পদ্ধতিতে।
এ পদ্ধতিতে দীর্♎ঘসময় উপবাস করার মাধ্যমে চর্বির ঝরানো হয়। আর ওজন কমানোর জন্যই এই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়?
এই বিষয়ে ‘হার্ভার্ড টি.এইচ. চ্যান স্কুল অফ পাবলিক হেল্থ’য়ের মহামারী ও পুষ্টি বিষয়ক অধ্যাপক ডা. ফ্র্যাংক হু এক প্রতিবেদনে বলেন, “সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ওজন কমানোর জন্য ক্যালরি গ্রহণে পরিমাণ কমানোর মতোই ꦡ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ সহায়ক উপকারী ভূমিকা পালন করে।”
এই পদ্ধতি সহজ বলে উল্লেখ করে ডা. ফ্র্যাংক হু বলেন, অন্যান্য 🍌ওজন কমানোর পদ্ধতির থেকে এই পন্থার প্রধান সুবিধা হল এট🐼া সহজ।
ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের পদ্ধতি
ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের প্রচলিত ও জনপ্রিয় হল ১৬/৮ পদ🌠্ধতি- জানান ডা. হু। তিনি এ পদ্ধতিকে সহজ পদ্ধতি বলেছেন। কারণ বেশিরভাগ সময়েই ঘুমিয়ে কাটালে কষ্ট কম হবে। এই পদ্ধতিতে দিনের ৮ ঘন্টা খেতে পারবে বাকি সময় উপবাস করবে। এ ক্ষেত্রে এরকম করতে পারেন, সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত খাবেন। এরপর ছয়টা থেকে পরদিন সকাল ১০টা পর্যন্ত উপবাস থাকতে হবে। উপবাসের সময় পানি বা ক্যালোরি ছাড়া পানীয় খেতে পারবে। বাকি সময় স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। এভাবে চালাতে হবে প্রতিদিন।