বেশিরভাগ মানুষꦅই ওজন কমাতে চায়। ক🗹িন্তু শরীর ফিট রাখতে কখনও কখনও ওজন বাড়ানোরও প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু ওজন বাড়াতে গিয়ে যা তা খেয়ে নিলেই তো হবে না। ফ্রাস্ট ফুড বা কোলড ড্রিংকস বা অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার খেয়ে ওজন বাড়াতে গেলে হিতে বিপরীতই হবে। শরীরে বাসা বাধবে নানান রোগ। তাই ওজন বাড়াতে হবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে।
সকালের খাবার
ওজন বাড়াতে চাইলে সকালের নাস্তায় রাখতে পারেন দুধ, কলা, ডিম ও খেজুর। এরকম কিছু স্বাস⭕্থ্যকর খাবার রাখতে হবে সকালের খাদ্যতালিকায়🍎।
ড্রাই ফ্রুটস
ওজন বাড়াতে খেতে পারেন শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রোটস। এক্ষেত্রে আপনার জন্য সবচেয়ে উপকারী হলো বাদাম, খেজুর ও কিসমিস। ভারি খাবারের মাঝখানে বিকেল বা সন্ধ্যার নাশতায় রাখতে পারেণ ড্রাই ফ্রুটস।। কারণ এসব খাবার🐷 থেকে প্রচুর ক্যালরি মেলে। এই ক্যালরি আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
পুষ্টিকর খাবার দিয়ে ক্যালরি বৃদ্ধি
ওজন বাড়ানোর অন্যতম উপায় হলো শরীর যতটা খরচ করে তার চেয়ে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করা। ক্যালোরি এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি উভয়ই সরবরাহ করে এমন পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার বেছে নিন। এক্ষেত্রে খেতে পারেন গোটা শস্য, বাদাম♌, বীজ, অ্যাভোকাডো, দুগ্ধজাত পণ্য এবং চর্বিহীন মাংস।
ফল ও শাক-সবজি
ফল ও শাক-সবজি যেমন ওজন কমাতে সাহায্য করে তেমনই ওজন বাড়াতেও সাহায্য করে। কারণ কিছু ফল আছে যাতে প্রচুর ক্যালরি থাকে। তাই ওজন বাড়াতে চাইলে আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, 🍒মিষ্টি আলু, কাঁচা কলা ইত্যাদি খান।
প্রোটিন
প্রোটিন পেশী নির্মাণ এবং মেরামতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন মুরগি, মাছ, ডিম, লেবু এবং টফু যোগ করুন। যদি শুধু এ ধরনের খাবারের মাধ্যমে আপনার প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করা কঠিন মনে করেন তবে প্রোটিন শেক বা স্মুদি বেছে ⛦নিতে পারেন।
পর্যাপ্ত পানীয় পান
ওজন বাড়াতে হলে আগে ক্ষুধা বাড়াতে হবে। ক্ষুধা বাড়ানোর জন্য হ🐲জমে সহায়ক পানীয় পান করুন। সারা দিনে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি খান। তবে, খেতে বসার ঠিক আগে পানি খাবেন না বা খাওয়ার মাঝখানেও পানি খাবেন না। এতে ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যায়।
শরীরচর্চা করুন
সুস্বাস্থ্যের জন্য শরীরচর্চার কোনো বিকল্প নেই। আপনার ওজন কম হোক না বেশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে আপনার ক্ষুধ🤡া বাড়বে। ফলে সাধারণ ক্ষুধা মন্দা কাটিয়ে উঠে♏ আপনি খেতে পারবেন। নিয়মিত শরীরচর্চায় আপনার পেশি সুগঠিত হবে এবং শারীরিক শক্তি বাড়বে। তাই নিয়মিত ব্যয়াম করতে হবে।