প্রথম দ🦹ফার মতো বাংলাদেশে চান্দিকা হাথুরুসিংহের দ্বিতীয় অধ্যায়ও শেষ হলো মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই। বিসিবি 🌌সভাপতি ফারুক আহমেদ মঙ্গলবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে নতুন কোচ হিসেবে ফিল সিমন্সের নাম ঘোষণা করেন। ক্যারিবিয়ান এই কোচের সঙ্গে আপাতত আগামী চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পর্যন্ত চুক্তি বিসিবির।
সাবেক অলরাউন্ডার সিমন্স কোচ হিসেবে ক্রিকেট বিশ্বে দারুণ পরিচিত নাম। দুই দফায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ ছিলꦺেন তিনি, তার কোচিংয়েই ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয় করে ক্যারিবিয়ানরা। এর আগে-পরে মিলিয়ে জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ডের প্রধান কোচ ছিলেন তিনি, ব্যাটিং কোচ ছিলেন আফগানিস্তান দলের। এছাড়াও নানা সময়ে বিভিন্ন দলের পরামর্শক ও বিশেষজ্ঞ কোচ হি𝐆সেবে কাজ করেছেন, ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোয় প্রধান কোচসহ নানা ভূমিকা পালন করেছেন। তার নতুন চ্যালেঞ্জ এবার বাংলাদেশে। কোচ হিসেবে বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার সিমন্সের।
১৯৬৩ সালের ১৮ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন সিমন্স। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ১৯৮৭ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত একজন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান এবং ডানহাতি মিডিয়াম পেস বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন। তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক (ওডিআই) ফরম্য𝓰াটে দক্ষতা অর্জন করেছেন এবং তিনটি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ।
ঘরোয়া পর্যায়ে সিমন্স ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো, ইংলিশ দল ডারহাম ও লিসেস্টারশায়ার এবং দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ল꧑াব বর্ডার ও ইস্টার্ন🔯সের হয়ে খেলেছেন।
তিনি ১৯৯৭ সালে উইজডেন ক্রিকেটার অফ দ্য ইয়ার হিসাবে মনোনীত হন। সিমন্স পরবর্তীতে ১৯৯৮ সালে লিসেস্টারশায়ারকে কাউন্টি 🍌চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা জিততে সাহায্য করেন🔯 ।
সিমন্স ১৯৮৭ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত মোট ১৪৩টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছ🐬েন। ১৯৮৭ সালের বিশ্বকাপে তার ওয়ানডে ক্যারিয়ার শুরু। সিমন্সের ক্যারিয়ার শেষ হয় ২🎐০০২ সালে।
তারপর তিনি কোচিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। প্রথমে জিম্বাবুয়ের হারারে -ভিত্তিক একাডেমিতে কাজ করেন। ২০০৪ সালের মে মাসে, তিনি অস্ꦦট্রেলিয়ার জিওফ মার্শের স্থলাভিষিক্ত হয়ে জিম্বাবুয়ের প্রধান কোচ নিযুক্ত হন।
২০১৫ সাল♐ের মার্চে তিনি তার ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব নেন। পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) ফ্র্যাঞ্চাইজি করাচি কিংস তাকে ২০২৩ সালে দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়। চলতি বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে তাকে পাপুয়া নিউ গিনির ‘বিশেষজ্ঞ কোচ’ হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।