সময়ের আলোচিত-সমালোচিত চিত্রনায়িকা মা𒁃হিয়া মাহি। কখনও সিনেমায় তো কখনও আবার রাজনীতির মাঠে সবস🦄ময়ই থাকেন ঢালিউডপাড়ার আলোচনার কেন্দ্রে।
গেল জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসন থেকে আওয়ামিলীগের মনোনয়ন চেয়ে আলোচনায় আসেন মাহিয়া মাহী। মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়েছিলেন ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে নির্বাচনে জয়ের দেখা পাননি তিনি। নির্বাচনের পরপরই স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই অভিনেত্রী। ফলে মাহির রাজনৈতিক ক্যারিয়ার নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে প্রশ্নের। কারণ স্বামী রাকিব সরকারের হাত ধরেই 𓆏নির্বাচনের মাঠ🅺ে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন তিনি।
ফলে আগামীতে রাজনীতির মাঠে তার অবস্থান নিয়েও তৈরি হয়েছে প্রশ্নের। সেসব প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন এই অভিনেত্রী💜। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হলেও নতুন করে ওরাজনৈতিক ক্যারিয়ার শুরু করবেন তিনি। রাজনীতি থেকে এখনই অবসরে যাচ্ছেন না।
মাহিয়া ম✱াহি বলেন, ‘অভিনয় ও রাজনীতি সমান্তরাল চলবে। আমি প্রথমে কেন্দ্র থেকে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। এখন সিদ্ধান্ত বদলেছি। আমার শৈশব-কৈশোরের তানোর থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় হব। শুধু অভিনয়ই নয়, রাজনীতি𒆙র ক্যারিয়ারেও আবার শূন্য থেকে শুরু করতে প্রস্তুত।’
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই 🐬২০২০ সালে ম♈ে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। তবে সেই সংসারও ভাঙতে চলেছে বিয়ের তিন বছরের মাথায়।
