• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বশেমুরবিপ্রবিতে বাড়ছে ডেঙ্গু আতঙ্ক


বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুলাই ২৫, ২০২৩, ০৩:১৯ পিএম
বশেমুরবিপ্রবিতে বাড়ছে ডেঙ্গু আতঙ্ক

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তꦗি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) ডেঙ্গু আতঙ্ক বেড়েই চলেছে। ইতোমধ্যে শতাধিক শিক্ষার্থী ডেঙ্গু উপসর্গ চিকিৎসাধীন আছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন গড়ে ২০ জনের বেশি শিক্ষার্থী জ্বর, মাথাব্যথা, শরীর ব্যথা, চোখ ও গলা ব্যথাসꦉহ একাধিক উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসা কেন্দ্রে আসছেন। এসব রোগীদের মধ্যে বেশিরভাগই বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হ༒লের শিক্ষার্থী।

এ বিষয়ে শেখ রেহানা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আফসানা খাতুন মিমি বলেন, “বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায় বর্ষার পানি জমে আছে। এতে ক্যাম্পাসে মশার পরিমাণ বেড়েছে। এছাড়া দিনদিন ক্যাম্পাসের ভেতর ঝোপঝাড়ের পরিমাণও বেড়ে চলেছে। বিশ্ববিদ্💖যালয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে যেকোনো ꦗসময় পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে।”

সরেজমিনে দেখা ♔যায়, সন্ধ্যার পর আবাসিক হলগুলোতে মাত্রাতিরিক্ত মশার উৎপাত। মশার উপদ্রবে শিক্ষার্থীদের হলে অবꦚস্থান করাও দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। রাতের পাশাপাশি দিনেও মশার উপদ্রবের কমতি নেই। ইতোমধ্যে মশার কামড়ে কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।

এছাড়াও ✤আবাসিক হলগুলো মাত্রাতিরিক্ত নোংরা, হলের আশপাশের এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানের ড্রেন পরিষ্কার না করা ও বিভিন্ন ময়লা-আবর্জনার স্তূপে পানি জমে থাকায় মশার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট অফিসে মশা নিরোধন ব্যবস্থা থাকলেও তেমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে দিনের পর দিন মশার উপদ্রব বেড়েই চলেছে। এতে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত বিভিন্ন রোগের আতঙ্কে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা🐼।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার ডা. লিখন চন্দ্র বালা বলেন, “গত কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রচুর সংখ্যক শিক্ষার💃্থী ডেঙ্গু রোগীর আলামত নিয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। এখানে ডেঙ্গু পরীক্ষা করার ব্যবস্থা না থাকায় তাদের গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে যোগাযোগ করে সেবা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছি।”

রোকাইয়া আলম নামের আরেক চিকিৎস𒆙ক বলেন, “বেশ কয়েকজন রোগী ১০৫ ডিগ্রি তাপমাত্রার জ্বর নিয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। এদের মধ্যে হলে থাকা শিক্ষার্থীদের পরিমানই বেশি।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট কর্মকর্তা সৈয়দ আনিসুস সাদেক বলেন, “ꦓবিষয়টি স🌼ম্পর্কে জানতে পেরেছি। আমরা দ্রুত মশা নিরোধে প্রয়োজনীয় ঔষধ ও বর্জ্য নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করব।”

Link copied!