• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


পচা খাবার বিক্রিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষ


পচা খাবার বিক্রিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষ
ঘটনাস্থল। ছবি : প্রতিনিধি

ইফতারেꦉ পচা খাবার দেওয়াকে কেন্দ্র করে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এলাকাবাসীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাকে 👍কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট ও সংঘর্ষকবলিত এলাকায় রাতভর টহল দেয় পুলিশ।

রোববার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন ত্রিশালের সারেং হোটেল থেকে কেনা ইফতারে পচা বেগুনি পাওয়ার অভিযোগ করেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। এসময় বিষয়টি নিয়ে হোটেল কর্মচারীদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থি🐭তি সামাল দেন প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি। রাতে আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্রিত হলে দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। এ সময় হোটেলের থাইগ্লাস 🧔ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন শিক্ষার্থীরা।

সংঘর্ষের একপর্যায়ে ব🍨িশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা হলের রাস্তার পাশের রুমগুলোতে পাথর ছুড়ে মারেন এলাকাবা꧟সীরা। এতে কয়েকটি কক্ষের জানালার কাচ ভেঙে গেছে। এছাড়াও ২ নম্বর গেট ও বটতলা সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের মেসগুলোতেও হামলা চালায় এলাকাবাসীরা। এরপর উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা কয়েক দফায় সারেং হোটেল ভাঙচুর করে। এ ঘটনায় দফায় দফায় চলে আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ। এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে এই সংঘর্ষ।

পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে যান ত্রিশাল থানা পুলিশ, প্রক্টরিয়াল বডির 𒀰সদস্য ও অন্যান্য শি🤡ক্ষকরা।

এ বিষয়ে প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মജুখার্জি বলেন, “পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ একযোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করেছে।”

একই কথা বলেছেন সার্কেল এএসপি (ত্রিশাল) অরিত সরকার। তিনি বলেন, “খাবারের মান নিয়ে সংঘাতের সৃষ্টি💫 হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক।”

সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসনের কনসার্নের বিষয়টি উল্লেখ করে ত্রিশাল উপ🌊জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জুয়েল আহমেদ বলেন, “আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া যাবে না। খাবারের মান যাচাইয়ে পরবর্তীতে মনিটরিং ব্যবস্থা থাকবে। আ🎃র কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে, সেজন্য ওই এলাকায় পুলিশ টহল চলছে।”

Link copied!