সোনারগাঁয়ে ꦓౠছিনতাইয়ে বাধা দেওয়ায় এক দোকানের কর্মচারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার (৯ জুন) রাত ১০টায় সোনারগাঁ থানা কমপ্লেক্স থেকে কয়েকশ মিটার দূরে আয়েশা আমজাদ ক্লিনিকের পাশে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিౠযোগে এলাকাবাসী শাহ আলম নামের এক ব্যক্তিকে ছুরিসহ আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন।
নিহত ব্যক্তির নাম শরীফুল ইসলাম (৩৬)। তিনি চাঁদপুরের হাজী𒆙গঞ্জ উপজেলার সতন্তর গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে এবং 🔜স্থানীয় একটি ফার্নিচারের দোকানের কর্মচারী ছিলেন।
গ্রেপ্তার শাহ আলম সোনারগাঁ 🔯পৌরসভার অনন্তমুছা গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় শুক্রবার (১০ জুন) সকালে নিহত ব্যক্তির ভাই আনিসুর রহমান বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানান, রাত ১০টার 🧸দিকে আয়েশা আমজাদ ক্লিনিক-সংলগ্ন রাস্তা পার হচ্ছিলেন শরীফুল ইসলাম। এ সময় শাহ আলম সেখানে এসে শরীফুলের মুঠোফোন ছিনতাই করার চেষ্টা করেন। শরীফুল এতে বাধা দিলে শাহ আলম তার গলায় ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।
এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এলাকাবাসী ছুরি, রক্তমাখা শার্টসহ শাহ আলমকে 🅰আটক করেন। পরে স্থানীয় লোকজন শাহ আলমকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন।
শাহ আলম পুলিশকে জানান, শরীফুল ইসলাম তার 🌌সঙ্গে বেয়াদবি করেছিলেন। এ জন্য তিনি শরীফুলের গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, মোগরাপাড়া থেকে বারদি সড়কে প্রায়ই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে থাকে। রাত গভীর হতে থাকলে ছিনতাইকারীরা এ পথে ও💙ত পেতে থাকে। মানুষের টাকা পয়সা স্বর্ণলংকার, মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। সোনারগাঁও থানা থেকে মাত্র ৩০০ মিটারের মধ্যে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে এ যুবক নিহত হন।
সোনারগাঁ থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মাহফুজুর রহমান বলেন, “শাহ আলম পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদকব্যবসায়ী ও মাদকাসক্ত। এ ঘটনায় আজ সকালে নিহত ব্যক্তির ভাই বাদী হয়ে মামলা করেছেন। ওইꦬ মামলায় শাহ আলমকে গ্রেপ্তার🧸 দেখিয়ে আদালতে মাধ্যম্যে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।”
