• ঢাকা
  • সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৪, ১১ ভাদ্র ১৪৩১, ২০ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


১৪৪ ধারার নোটিশ, মারধরের শিকার পুলিশ কর্মকর্তা


কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুন ২৯, ২০২৪, ০৮:১৮ এএম
১৪৪ ধারার নোটিশ, মারধরের শিকার পুলিশ কর্মকর্তা
কুমারখালী থানা। ছবি : সংগৃহীত

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের এক মামলায় আদ🦂ালত বিবাদপূর্ণ স♒্থানে ১৪৪ ধারা জারি করেন। বিবাদীপক্ষের বাড়িতে সেই নোটিশ দিতে যান পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) ও এক পুলিশ সদস্য। সেখানে তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে।

শুক্রবার (২৮ জুন) রাত ৮টার দিকে উপজেলাﷺর চৌরঙ্গী বাজার সংলগ্ন ভালুকা ফকিরপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।

কুমারখালী থানার ভারপ্🐓রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ই🌠সলাম আকিব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মারধরের শিকার এএসআইয়ের নাম মো. নিজাম এবং পুলিশ সদস্য হলেন মো. রাশেদুল ইসলাম। তারা উপজেলার পান্টি পুলিশ ক্যাম্পে ক🦩র্মরত রয়েছেন। 

অভিযুক্তরা হলেন, প♒ান্টি ইউনিয়নের ভালুকা ফকিরপাড়া এলাকার মৃত হাসান আলীর ছেলে রফিকুল আলম (৫০) ও তার ছেলে শাকিল (২০)। ঘটনার পর থেকꦚেই তারা পলাতক।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুমারখালীඣ উপজেলার ভালুকা ফকিরপাড়া এলাকার শমসের আলীর ছেলে শাহীন আলমের সঙ্গে অভিযুক্ত রফিকুল আলমের শূন্য দশমিক ১৭৯ একর জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। এ নিয়ে শাহীন কুষ্টিয়া অ♚তিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বৃহস্পতিবার ১৪৪ ধারা জারি করেন। 

শুক্রবার রাত ৮টার দিকে এএসআই নিজাম ও পুলিশ সদস্য রাশেদুল সেই নোটিশ দিতে গিয়ে বিবাদী রফিকুল🥂 ও তার ছেলে শাকিলের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি ও মারধরের ঘটনা ঘটে।

পুলিশের অভিযোগ অস্বীকার করে রফিকুলের স্ত্রী শাহিদা খাতুনের দাবি, পুলিশ প্রথমে বাদীর বাড়িতে নোটিশ 🍬দেয়। এরপর সেখান থেকে এসে তাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং তার ছেলেকে লাথি মারে ও ধস্তাধস্তি-হাতাহাতি হয়। তারা পুলিশ সদস্যদের মারধর করেননি।

কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম আকিব গণমাধ্যমকে বলেন, ১৪৪ ধারা জারির নোটিশ দিতে গেলে পুলিশের কাজে বাধা দেয় এবং ম🍒ারধর করে বিবাদী ও তার লোকজন। এতে তারা আহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুꦦক্তদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ। 

Link copied!