নারায়ণগঞ্জে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে শাওন প্রধান নামে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা কর꧅েছে নিহতের পরিবার। মামলায় কারও নাম উল্লেখ না করে পাঁচ হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে।
ব🎐ৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) রাতে নিহত শাওনের বড় ভাই ব𒊎াদি হয়ে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলাটি করেন।
এদিকে, এ ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে আরও একটি💟 মামলা করেছে। এসব ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছ🎶ে পুলিশ।
নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমির খসরু জানান, নিহতের ভাই বꦚাদি হয়ে হꦡত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায়ও মামলা প্রক্রিয়াধীন।
তিনি আরও জান༒ান, শাওন কিসের আঘাতে নিহত হয়েছেন তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে বলা যাবে।
শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় শাওনের বাড়িতে সমবেদনা প্রকাশ করতে যান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল। এর আগে সকাল ১১টায় এলাকায় একটি বিক্ষোভ মিছিল করেন স্থানীয় ও বিএনপি নেতা𝔍কর্মীরা।
এসময় শাওন যুবদলের নেতা ও তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করে এ হত্যার বিচা๊র দাবি করেন স্বজন ও স্থানীয়রা।
এর আগে, বৃহস্পতিবার রাত ১২টায় মর্গ থেকে নিহত শাওনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। পুলিশি প্রহরায় রাত দেড়টায় ত❀ার দাফ🐬ন সম্পন্ন হয়।
মামলায় এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের আনুমানিক পাঁচ হাজার নেতাকর্মী ইটপাটকেল, লোহার রড, হকিস্টিকসহ অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে দফায় দফায় মিছিলꦏ করে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাতে থাকে। সকাল পৌনে ১১টার দিকে ২ নম্বর রেলগেট এলাকা দিয়ে শাওন প্রধান যাওয়ার সময় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর আক্রমণ করতে থাকেন। এ সময় অবৈধ অস্ত্রের গুলি ও ইটের আঘাতে শাওন মাথা ও বুকে গুরুতর আঘাত পেয়ে রাস্তায় পড়ে যান।
তাৎক্ষণিকভাবে রাস্তার লোকজন গুরুতর আহত অব♎স্থায় উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ ভিক্๊টোরিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শাওনকে মৃত ঘোষণা করেন।