• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


পদ্মায় তীব্র স্রোত, ভাঙন ঝুঁকিতে ৩৫০ পরিবার


ফরিদপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুন ২১, ২০২২, ০৭:২১ পিএম
পদ্মায় তীব্র স্রোত, ভাঙন ঝুঁকিতে ৩৫০ পরিবার

ফরিদপুরে পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিয়েছে তীব্র স্রোত। আর তীব্র স্রোতের কারণে নদী রক্ষা বাঁধসহ বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে ভাঙন। পদ্মা নদী বেষ্টিত জেলার চরভদ্রাসন উপজেলার চর হরিরামপুর ইউনিয়নের সবুল্লা শিকদারের ডাঙ্গী এলাকায় এ ভাঙনﷺ দেখা দিয়েছে। পদ্মা নদীর লোহারটেক কোলের সংযোগ বাঁধেও দেখা দিয়েছে ভাঙ꧃ন।

এভাবে ভাঙন অব্যাহত থাকলে সবুল্লা শিকদারের ড꧟াঙ্গী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি অস্তিত্ব সংকটে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। সঙ্গে 🔴এ এলাকার প্রায় সাড়ে তিন শ পরিবার ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে। মঙ্গলবার (২১ জুন) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানজিলা কবির ত্রপা ভাঙনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ইউএনও বলেন, ভাঙন এলাকায় কিছু বস্তা পানির স্রোতে বিলীন হয়ে গেছে। তবে সেখানে পুনরায় বালুর বস্তা ফেলানোসহ প্রয়োজনীয় ব্যব🥃স্থা নেওয়া হচ্ছে।

জানা যায়, সোমবার (২০ জুন) দুপুর থেকে ভাঙন দেখা যায়। উপজেলার সবুল্লা শিকদারের ডাঙ্গী গ্রামের নদীর বাঁধে পানি🐽 উন্নয়ন বোর্ডের বালুভর্তি জিও ব্যাগের ডাম্পিংকৃত প্রায় ১০ মিটার জায়গা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, পদ্মা নদী ও লোহারটেক কোলের সংযোগস্থলে তীব্র স্রোত দেখা দিয়েছে। এরপরই পানিতে বালুভর্তি ডাম্পিংকৃত জিওব্যাগ💦 নদীতে তলিয়ে যেতে থাকে। বাঁধের কাজ শুরু হওয়াতে তাদের আশা ছিল আর হয়তো ভাঙবে না। কিন্তু হঠাৎ ভাঙন দেখা দেওয়ার পর চিন্তায় পড়ে গেছেন ও🌃ই এলাকার বসবাসরত মানুষ।

এ ব্যাপারে চর হরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজাদ খাঁন জানান, পদ্মায় পানি বৃদ্ধির সঙ্গে তীব্র স্রোতের কারণে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। এ এলাকায় একটি প্রাইমারি স্কুল ও প্রায় সাড়ে তিন শ পরিবার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। ভাঙনরোধে কাজ চলছে। বালুভর্তি জি♛ও ব্যাগের ডাম্পিং করা হচ্ছে। এক একটি বালু ভর্তি জিও ব্যাগের ওজন প্রায় তিন শ মন। তাও ফেলার সঙ্গে সঙ্গে নিচের দিকে ডেবে যাচ্ছে। কাজের পরিম🔯াণ ও গতি বাড়াতে হবে।

এ বিষয়ে ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা বলেন, “ভাঙনরোধে কাজ চলছে। সবুল্লা শিকদারের ডাঙ্গী গ্রামে দুই ♕শ মিটার স্থায়ী বাঁধের কাজটি পুরোপুরি সম্পন্ন করা যায়নি। এ বছর পূর্ব সতর্কতামূলক প্রকল্প এলাকা ঢালু করে তার ওপর জিও ব্যাগের ডাম্পিং করা হয়েছে। ওই স্থানে ভꦉাঙনের খবর তিনি পেয়েছেন। পদ্মা নদীর ভাঙনরোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

 

Link copied!