২০২১-২২ মৌসুম শুরুর আগে ফুটবল বিশ্বে ঝড় তুলেছꦗিল ইউরোপিয়ান সুপা♍র লিগ। সেই যাত্রায় ইউরোপিয়ান সুপার লিগ শুরু হয়নি। উয়েফা ও নিজ নিজ দেশের ফুটবল ফেডারেশনের হুমকিতে ক্লাবগুলো ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলো নিজেদের সরিয়ে নিয়েছিল। ১২ ক্লাবের ৯টি নিজেদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলেও এখনো তিনটি ক্লাব নিজেদের সিদ্ধান্তে অটল আছে। সেগুলো হলো- রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা ও জুভেন্টাস।
জুভেন্টাস এখনো কিছু করতে না পারলেও রিয়াল-বার্সা মিলে ইতিমধ্যেই এক ধাপ এগিয়ে গেছে। স্প্যানিশ সরকারের কাছে ইউরোপিয়ান সুপার লিগ তৈরি করতে💝 বাধা নেই, এমন একটি আইন পাশ করিয়ে নিয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছে, স্পেনের লা লিগা, প্রথম বিভাগ ও দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাবগুলো। লা লিগা সভাপতি হ্যাভিয়ের তেবাসের সাথে আলোচনায় বসবেন তারা। ২৭ অক্টোবর এই সভা হওয়ার কথা রয়েছে। এই সভার পরের দিন থেকেই ধর্মঘটে যাবে ক্লাবগুলো। ফলে স্থবির হয়ে পড়বে স্পেনের ফুটবল। এই তালিকা𒊎য় আছে স্পেনের ৩৯ টি ক্লাব।
ক্লাবগুলো মূলত সরকারের নতুন এই আইন বাতিলের দাবিতে ধর্মঘট ডেকেছে🌃। স্পেন সরকারের নতুন এই আইনের কারণে, রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনার মতো ক্লাবগুলো নতুন কোনো লিগে খেললে কিংবা চালু করলে ক্লাব দুইটির উপর☂ কোনোভাবেই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে না।
শুধু তাই নয়, অন্য দেশের ফুটবল ফেডারেশন কিংবা মহাদেশীয় ফুটবল স💧ংস্থাকেও সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ জানাতে পারবে না। শুধু ক্লাব নয়, ফুটবলারদের উপরও আসতে পারবে না কোনো নিষেধাজ্ঞার খড়গ।
ক্লাবগুলোর এই আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করেনি স্পেনের তিন বড় ক্লাব। সেগুলো হলো- রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা ও অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ। মূলত এই তিন ক্লাবের সুবিধার্থেই স🔯্পেন সরকার এই নতুন আইন তৈরি করেছে। এতে তাদের জন্য ইউরোপিয়ান সুপার চালু করতে ও দলগুলোর লিগে যোগ দেওয়ার পথ সুগম♑ হয়েছে।