পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী পর্তুগালের মহাতারকা ﷽ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। বয়সকে মোটেই তোয়াক্কা করেন না তিনি। বয়স তার ৪০ ছুঁইছুঁই। কিন্তু এই বয়সেও মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন যুবকের মতোই।
গড়ছেন একের পর এক রেকর্ড। ক্যারিয়ারের গোধূলিলগ্নে পর্তুগিজ উই🧸ঙ্গারের এমন সাফল্যক্ষুধা দেখে বিস্মিত রবার্ট লেভানদোভস্কি। বার্সেলোনার পোলিশ স্ট্রাইকারের চোখে রোনালদো এমন একজন, যিনি সাফ𒆙ল্যের মাত্রাকে আরও উঁচুতে নিয়ে গেছেন।
সৌদি প্রো লিগে রোনালদো নিজে শুধু গোল করছেন না, সতীর্থদের দিয়ে করিয়েও যাচ্ছেন। আল-নাসরের ফরোয়ার্ড গ🥂ত মৌসুমে লিগে রেকর্ড ৫০ গোল করেছিলেন। কিছুদিন আগে ছুঁয়েছেন ৯০০ ক্যারিয়ার গোলের মাইলফলক। অবসরের আগে তার লক্ষ্য ১ হাজার ক্যারিয়ার গোল।
রোনালদোকে দেখে নিজেও উৎসাহিত হচ্ছেন আরেক সিনিয়র ফুটবলার লেভানদোভস্কি। তার মতে, রোনালদোর এমন সাফল্যের পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে তার ‘রাগ’। আগামী ১২ অক্টোবর পর্তুগালের মুখোমু🌃খি হওয়ার আগে প্রতিদ্বন্দ্বীকে প্রশংসায় ভাসিয়ে লেভা বলেন, ‘রোনালদো ইতিহাসের অনেক পৃষ্ঠার রচয়িতা এবং সে তার চারপাশে থাকা সবার জন্য বারের উচ্চতা বাড়িয়ে চলছেন। সম্ভাব্য সব কিছু অর্জন করেছেন 🤪তিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘৩৯ থেকে ৪০ বছরে পা দিতে যাচ্ছে রোনালদো। সে যেভাবে রাগ প্রকাশ করে বা নার্ভাস হয়, তাতে তার উচ্চা🅠কাঙ্ক্ষা স্পষ্ট হয়ে যায়। যদি তার রাগ না থাকতো, তাহলে হয়তো মনে হতো সে𒊎 শুধু খেলার জন্যই খেলছে। কিন্তু তার খেলার আগ্রহ পরিষ্কার এবং শারীরিকভাবে সে খুবই ভালো অবস্থায় আছে।’
শনিবার উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচে মুখোমুখি হবেন রোনালদো ও লেভা, যেখানে পর্তুগালের বিপক্ষে মাঠে নামবে পোল্যান্ড। তার আগে লেভা আরও বলছেন, ‘রোনালদো ক্যারিয়ারে যা অর্জন করেছে এবং সে নিজের অর্জন ও নাম্বার দিয়ে ফুটবলের ইতিহাসে যে প্রভাব ফেলে𓆉ছে, তা আমি পুরোপুরি বুঝতে পারছি। এটা ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে।’
পর্তুগালের জার্সিতে ২১৪ ম্যাচ খেলে ১৩২ গোল করেꦏছেন রোনালদো। সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক গোলের মালিক এই বয়সেও ২০২৬ সালের বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন দেখছেন। অন্যদিকে লেভা নিজেও ওই বিশ্বকাপে খেলার অপেক্ষায় আছেন। যদিও তার নিজের বয়স এখন ৩৬ বছর।