লিওনেল মেসি যেন ইন্টার মায়ামির প্রাণভ্রমরা। তিনি মাঠে 🧜না থাকলে নিষ্প্রভ হয়ে যায় দলটাও। একক নৈপুণ্যে দলকে ফাইনালে তুললেন। ইনজুরির কারণে ফাইনালটা দেখলেন দর্শকের আসনে বসে। সতীর্থরাও নিজেকে হারিয়ে খুঁজল। তার অনুপস্থিতিতে🃏 ফাইনালে হেরে গেছে ইন্টার মায়ামি।
বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর🤪) ইউএস ওপেন কাপের ফাইনালে হাউস্টন ডায়নামোর কাছে ২-১ গোলে হেরে গেছে মেসিবিহীন ইন্টার মায়ামি।
ঘরের মাঠের ফাইনালে মেসি ছিলেন দর্শকসারিতে। সেখানে বসে দেখেছেন সতীর্থদের অসহায় আত্মসমর্পন। ফল দেখে যতটা প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে, মাঠের খেলায় তার ছিটেফোঁটাও দেখাতে পারেনি মায়ামি। প্রথমার্ধের বিরতির আগে গোলে শট নেওয়ার ক্ষেত্রে ১৮-১ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল 🍎ডায়নামো। গ্রিফিন ও বাসির গোলে জয় পেলেও এদিন ম্যাচের সব আলো কেড়ে নিয়েছেন ২১ বছর বয়সী নেলসন কুইনোনেস। ম্যাচ জুড়েই অসাধারণ খেলেছেন এই লেফট উইঙ্গার।
ম্যাচের প্রথমার্ধেই অবশ্য ৩-০ গোলে এগিয়ে যেতে পারত ডায়নামো। ১৭ মিনিটেই মায়ামির জালে বল পা💧ঠিয়েছিলেন কুইনোনেস। কিন্তু অফসাইডের কারণে গোলটি বাতিল করে দেন রেফারি।
মেসিকে ছাড়া এদিন মায়ামির আক্রমণভাগ নির্বিষ হয়ে পড়েছিল। অন্যদিকে মায়ামির রাইটব্যাক ইয়েডলিনকে এদিন রীতিমতো নাচিয়েছেন কুইনোনেস। দ্বিতীয়ার্ধে মেসির দলের কোচ জেরার্ౠদো মার্টিনো একের পর এক খেলোয়াড় বদল করেন, তাতে ডায়নামোর আক্রমণের গতি কিছুটা কমে আসে। ম্যাচের শেষ দিকে জোসেফ একটি গোল শোধ করলে কিছুটা আশা অবশ্য দেখছিল মায়ামির সমর্থকরা, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে।
এর 𒁏আগে মেসির অবর্তমানে♓ লিগের খেলায় অরল্যান্ডো সিটিকেও হারাতে পারেনি মায়ামি। ১-১ গোলে ড্র হয়েছিল সে ম্যাচ।