বাংলাদেশে পেশাদার বক্সিং এখন অনেকটাই এগিয়ে গেছে। যার সূচনা হয়েছ🌠ে আগেই। সুরো কৃষ্ণ চাকমা-আল আমিনরা একের পর এক ম্যাচ খেলে যাচ্ছেন। দেশে কিংবা দেশের বাইরে জয়ের মালাও পরছেন। বাংলাদেশের প্রফেশনাল বক্সিংয়ের অবস্থা এবং বিশ্ব পরিমন্ডলে এর ভবিষ্যত নিয়ে বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজিত এক ওয়ার্কশপে এসব কথা উঠে আসে।
মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) ভবনে ওয়ার্কশপের মূল প্রব🍒ন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ প্রফেশনাল বক্সিং অ্যাসোসিয়েশনের 𝐆সভাপতি মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। প্রবন্ধে পেশাদার বক্সিংয়ের নানান দিক তুলে ধরা হয়।
বিএসপিএ সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজীবের সভাপতিত্বে ও সদস্য পরাগ আরমানের সঞ্চালনায় অর্ধশতাধিক সাংবাদিকের উপস্থিতিতে ওয়ার্কশপে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মো. স𝓡ামন হোসেন।
মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান জানান, দেশে এখন প্রায় ছয় শতাধিক প্রফেশনাল বক্সার আছেন। যাদের উ♌ℱপযুক্ত পরিচর্চা করলে বিশ্ব আসরে তারা নিজেদের পাশপাশি দেশের জন্যও প্রচুর সম্মান ও অর্থ উপার্জন করতে পারবে।
তিনি আরও বলেন, গত কয়েক বছরে দেশের বক্সাররা বেশ কয়েকটি বিদেশি প্রফেশনাল আসরে অংশ নিয়ে আয়ের সুয়োগ পেয়েছেন। এ বছরের শেষভাগে কিংবদন্তি বক্সার মাইক টাইসনকে দেশে আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যমসহ সরকারি সহায়তা পেলে ২০৩০ সালের পর বাংলাদেশে ক্রীড়াবিদদের মধ্যে আয়ের নিরিখে শীর্ষে থাকবেন বক্সাররা।