• ঢাকা
  • সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিশ্বকাপে বাংলাদেশি পেসারদের পারফরমেন্স তলানিতে


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২৩, ০৬:৩৫ পিএম
বিশ্বকাপে বাংলাদেশি পেসারদের পারফরমেন্স তলানিতে
ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বকাপ মিশন শেষ বাংলাদেশের। ৯ ম্যাচের ৭টিতেই হেরেছে টাইগাররা। প্রাপ্তির খাতায় বোলার মতো কিছুই নেই। আছে শুধু হতাশার গল্প। অর্জন শুধু একটাই ২ ম্যাচ জয় পাওয়ায়, ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলার সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ। ব্যর্থ মিশন শেষ করে দেশে ফিরেছেন সাকিব আল হাসানরা। আছেন ছুটিতে। তবে এখনও আলোচনা হচ্ছে তাদের পারফরমেন্স নিয়ে। যেখানে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতার পাশাপাশি আলোচনা হচ্ছে টাইগার পেস বোলিং ইউনিট নিয়ে। বিশ্বকাপের আগে যারা ছিলেন দারুণ ছন্দে, ভারত🤡ে গিয়ে তারা হয়ে ছিলেন নিজেদের ছায়া হয়ে। 

এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রত্যাশার জায়গা ছিল দেশের পেসাররা। বিশ্বকাপের আগে আগস্ট মাসের এক পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছিল, ২০১৯ বিশ্বকাপের পর থেকে সারাবিশ্বে বোলিং বিভাগ♊ে বাংলাদেশ রীতিমতো দাপট দেখিয়েছে। বোলিং লাইনআপের হিসেবে পেস বোলিং এর বিচারে টাইগার পেস🧸াররা ছিলেন ২য় স্থানে। আর স্পিনে বিশ্বসেরার তকমাই জুটেছে বাংলাদেশের। তবে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কোনো বোলারই জ্বলে উঠতে পারেনি।

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের পেসাররা নি🌄য়েছে মোট ২৬ উইকেট। তাদের থেকে পিছিয়ে আছে শুধুই আফগানিস্তান। তাদের উইকেট ২১টি। যদিও বিশ্বকাপে আফগানিস্তান পুরোপুরি স্পিননির্ভর বোলিং আক্রমণ নিয়েই এসেছে। বাংলাদেশের পেসাররা বিশ্বকাপে করেছেন ২০৯.২ ওভার। আর আফগানিস্তান করেছে ১৩১.৪ ওভার। প্রতি উইকেটের জন্য টাইগার পেসাররা খরচ করেছেন প্রায় ৫১♓ রান। আর আফগান পেসারদের খরচ করতে হয়েছে মোট ৪০.৪৭ রান।

দক্ষিণ আফ্রিকা।

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল দল ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। গ্রুপ পর্বের ৯ ম্যাচে প্রোটিয়ার পেসাররা নিয়েছেন ৬০ উইকেট। প্রোটিয়া পেসাররা প্রতি উইকেটের জন্য ২𓆏৫.৫৬ রান খরচ করেছে।

তবে গড় ও ইকোনমিতে বাকি সবাইকে টেক্কা দিয়েছে স্বাগতিক ভারতের পেসাররা। প্রতিটি উইকেট শিকারে গড়ে ১৮ এর কিছু বেশি রান খরচ করেছেন মোহাম্মদ শামি-বুমরাহরা। ওভারপ্রতি মাত্র ৪.৭৭ ইকোনমি রেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৩ উইকেট শিকার করেছেন ভারতীয় পেসাররা। সমান উই🐭কেট নিয়েছে পাকিস্তানের পেসাররাও। তবে, পাকিস্তানের পেসাররা খরচ করেছেন গড়ে ২৯ এর বেশি। বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের পেসাররাই শুধু ৩০ এর নিচে উইকেট পেয়েছেন। বাকি সব দলের পেসাররাই গ্রুপ পর্বে কমপক্ষে ৪০ উইকেট করে নিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ডের পেসাররা পেয়েছেন ৪০ উইকেট। ৪১ উইকেট শ্রীলঙ্কান পেসারদের আর ৪২ উইকেট ইংলিশ পেসারদের। 

Link copied!