ক্রিকেট মাঠে ভারত-পাকিস্তান লড়াই মানেই বাড়তি উত্তাপ্ত। এই দুই চির-প্রতিন্দন্দ্বীর ম্যাচ মানেই টান টান উত্তেজনা, উন্মাদনা ও শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি। বিশ্বকাপের এমন হাই-ভোল্টেজ ম্যাচ শনিবার (১৪ অক্টোবর) আহমেদাবাদে নরেন্দ মোদি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিন লিগের ম্যাচটিতে নির꧟াপত্তার চাদরে ঢেকে রাখা হবে পুরো স্টেডিয়ামের আশে-পাশের এলাকা। আর আহমেদাবাদে এই নিছিদ্র নিরাপত্তা দিতে মোতায়েন করা হচ্ছে প্রায় ১১ হাজার নিরাপত্তাকর্মী। এমনটাই দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর।
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচটি সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হর্ষ সাঙভি, রাজ্য ডিজিপি বিকাশ সহায়, জি এস মালিক এবং অন্যান্য সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই ম্যাচটি ভালোয় ভালোয় 𝓡তুলে দেওয়াই আসল লক্ষ্য রাজ্য কর্মকর্তাদের।
বিশ্বকাপের উদ্🍷বোধনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। সেই ম্যাচে ১ লক্ষ ৩২ হাজার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন স্টেডিয়ামের ফাঁকা গ্যালারি নিয়ে ক্রিকেট মহলে হচ্ছে সমালোচনা। বিশ্বকাপের ১৩তম আসরের শুরুতে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে দর্শক সংখ্যা কেন এত কম, তা নিয়ে জোর চর্চা হচ্ছে। তবে উদ্বোধনী ম্যাচ ছাড়াও এবারের আসরের অন্যান্য ম্যাচেও দর্শক খড়া দেখা গিয়েছে স্টেডিয়ামগুলোতে।
কিন্তু ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ মানেই আলাদা বিষয়। এই ꧅ম্যাচের দিকে চোখ রাখেন কোটি ক্রিকেট ভক্তরা। এরই মধ্যে ১৪ তারিখের ম্যাচের উত্তাপ ছড়াতে শুরু করে দিয়েছে একটু একটু করে। প্রস্তুত হতে শুরু করেছে আহমেদাবাদ। নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে। বাড়ানো হচ্ছে নিরাপত্তাকর্মীর সংখ্যাও।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সার্বিক নিরাপত্তা প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেছেন। পুলিশ কর্মকর্তাদের তিনি নির্দেশ দিয়েছেন, অবাঞ্চিত ঘটনা প্রতিরোধে যে কোনো ধরণের পদক্ষেপ নিতে হবে। জি এস মালিক বলেন, “৭ হাজারের বেশি পুলিশকর্মীর স🐬ঙ্গে প্রায় চার হাজার হোমগার্ড মোতায়েন করা হচ্ছে। ম্যাচ চলাকালীন স্পর্শকাতর এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখাই মূল উদ্দেশ্য। এছাড়া আমরা তিনটি ‘হিট টিম’𓆉 এবং একটি অ্যান্টি ড্রোন টিম মোতায়েন করব। বোম্ব স্কোয়াডও রাখা হচ্ছে।”