শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনো প্রমাণ নেই বলে একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিন💃ি বলেন, “শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনো দালিলিক প্রমাণ আমার কাছে নেই।” রাষ্ট্রপতির এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অꦯন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, শেখ হাসিনাকে উৎখাত করা হয়েছে, পদত্যাগপত্রের কোনো ভূমিকা নেই।
সোমবার (২১ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “একটি অ🐼বৈ🧸ধ সরকারকে জনগণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে উৎখাত করেছে। এখানে পদত্যাগপত্রের কোন ভূমিকা নেই।”
মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি বলেন, “আমি শুনেছি যে তিনি (শেখ হাসিনা) পদত্যাগ করেছেন। কিন্তু আমার কাছে এর কোনো লিখিত প্রমাণ ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚনেই। অনেক চেষ্টা করেও আমি কোনো প্রমাণ পাইনি। হতে পারে তিনি পদত্যাগপত্র লেখার সময় পাননি।”
৫ আগস্টের ঘটনার বর্ণনা করে রাষ্ট্রপতি বলেন, “৫ আগস্ট সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গণভবন থেকে একটা ফোন আসে যে প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।🥂 এটা শোনার পর সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া হয়। কিন্🍷তু ঘণ্টাখানেক পর ফোন করে জানানো হয়, তিনি আসবেন না।”
মো. সাহাবুদ্দিন ব𝐆লেন, “চারদিকে অস্থিরতা চলছিল। আমি জানতাম না কী ঘꦯটতে যাচ্ছে। গুজবে বিশ্বাস হচ্ছিল না। তাই আমার সামরিক সচিবকে বলি খোঁজ নিতে। কিন্তু তার কাছেও কোনো তথ্য ছিল না।”
রাষ্ট্রপতি বলেন, “আমরা অপেক্ষা করছিলাম ও টিভিতে চোখ রাখছিলাম। এ বিষয়ে (পদত্যাগের) কোথাও কোনো সংবাদ নেই। আমি শুনেছি যে তিনি (শেখ হাসিনা) দেশত্যাগ করেছেন। কিন্তু ত✅িনি আমাকে কিছু জানাননি।”