• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মে ২১, ২০২৪, ০৩:১০ পিএম
সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বক্তব্য রাখছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। ছবি : সংগৃহীত

দুর্নীতির সঙ্গে ব্যাপকভাবে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে মার্কিন এই নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে পাননি বলে জাღনিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জ🐈ামান খান কামাল।

😼মঙ্গলবার (২১ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে👍র সভাকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। 

আসাদুজ্জা꧂মান খান বলেন, “এটা নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। কেন এই নিষেধাজ্ঞা আসছে, 🧸সেটা আমার কাছে এখনো আসেনি। আমি কেবল একটি বিজ্ঞপ্তির কথা শুনেছি। এটা বিস্তারিতভাবে না জেনে প্রশ্নের জবাব দিতে পারব না।”

স্বরাষ্🅷ট্রমন্ত্রী বলেন, “একটা জিনিস বুঝতে পেরেছি, মার্কিন সরকার অনেক দেশের অনেক ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। অনেক দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এটা তাদের জন্য নতুন কিছু না। আমাদের দেশে যাকে দেওয়া হয়েছে, আমাদের কাছে এখনো সেটা সঠিকভাবে আসেনি। এ🍬লে পরে জানতে পারব, কেন দেওয়া হয়েছে।”

ভারতে অবস্থানরত ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “ইমিগ্রেশন পার হয়ে যথাযথভাবেই তিনি ভারতে যান। তার পরিবার থেকে আমাদের জানান🦩ো হয়েছিল যে, তার কোনো খোঁজখবর পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারি সব সংস্থা এটা নিয়ে কাজ করছে। ভারতীয় পুলিশ𝓀 ও গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে কাজ হচ্ছে। আশা করছি, ভারত সরকারের মাধ্যমে শিগগির তার বিষয়ে জানতে পারব।”

এর আগে সোমবার (২০ মে) রাতে নিজেদের ওয়েবসাইটে একটি🍌 বিবৃতি প্রকাশ করে ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট। এতে দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার অভি༒যোগে বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা জানান দেশটি।

বিবৃতিতে বলা হয়, জেনারেল আজিজ আহমেদের কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করেছে। আজিজ আহমেদ তার ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কার্যকলাপের জন্য জবাবদিহিতা এড়াতে বেশ কিছু 𓃲ক্ষেত্রে দুর্নীতিতে জড়ꦇিত ছিলেন। সামরিক চুক্তির বিষয়ে আজিজ তার ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন এবং তার ব্যক্তিগত স্বার্থে সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ গ্রহণ করেছিলেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বাংলা🌃দেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনরায় নিশ্চিত করা হলো। সরকারি সেবা আরও স্বচ্ছ ও নাগরিকদের সেবা লাভের 𓆏সুযোগ তৈরি, ব্যবসা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মুদ্রা পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

বাংলাদেশের꧑ সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। এই পদক্ষেপের ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ⛄অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।

Link copied!