দেশজুড়ে𒉰 চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে গত ১৮ই জুলাই বৃহস্পতিবার ঢাকা রেস🐟িডেনসিয়াল মডেলে কলেজের (ডিআরএমসি) ছাত্র ফারহান ফাইয়াজ নিহত হন।
বাবা-মায়ের একমাত্র পুত্র ফাইয়াজের বন্ধুদের সঙ্গেꩵ বিবিসি বাংলার কথা হলে তারা জানান, গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ফাইয়াজকে সিটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
ডিআরএমসির আরেক শিক্ষার্থী ফাইয়াজের বন্ধু নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “আমরা একই জায়গায় আন্দোলন করছিলাম। আমি কাছাকাཧছিই ছিলাম। হঠাৎ শুনি ওর গুলি লাগছে। হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার বুলেটও বের করে নাই... অনেকে বলছে রাবার বুলেট ছিল।”
এই শিক্ষার্থী আরও বলেন, “ফাইয়াজের মৃত্যুর𓂃 পর তার জানাজা নিয়ে এক ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হয়েছিল। কারণ ডিআরএমসি কর্তৃপক্ষ তার জানাজার অনুমতি দিতে চাচ্ছিল না। অথরিটি চায়নি যে ক্যাম্পাসে ওর জানাজা হোক, তাদের ওপর ওপরমহলের চাপ ছিল হয়তো।”
‘আমাদের হাসিখুশি পরিবার এক সেকেন্ডে শেষ’
টঙ্গী সরকার📖ি কলেজে ইংরেজি বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রিদোয়ান শরীফ রিয়াদ, যিনি গত ১৯শে জুলাই শুক্রবার দুপুরে গুলিবি🌌দ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
তার✱ বোন শিমু আহমেদ লেখেন, “আমার ভাইকে মাথায় গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে। আমাদের হাসিখুশি পরিবার এক সেকেন্ডে শಌেষ।”
ফেইসবুক পোস্টে তিনি আরও লেখেন, “একটা দীর্ঘ দুঃস্বপ্নের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু 🥂সত্যি এটা যে আমার একমাত্র ছোট ভাই, আমার আম্মুর জান আর নাই।”
রিয়াদের বন্ধু তাসনিম জামান বন্ধ𝕴ুকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, “আজকে নিয়ে ছয় দিন হতে চলল, তুই নাই। এখনো বিশ্বাস করি না যে তুই আর আমাদের মাঝে নাই। তুই কোনোদিনই আর ফিরে আসবি না।” সূত্র : বিবিসি বাংলা