কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসতে চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হা𝔍সিনা। তিনি বলেছেন, “গণভꦍবনের দরজা খোলা। কোটা আন্দোলনকারীদের সাথে আমি বসতে চাই। তাদের কথা শুনতে চাই। আমি সংঘাত চাই না।”
শনিবার (৩ আগস্ট) গণভবনে পেশাজীব🦹🌠ী সমন্বয় পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিকে, গতকাল রাতে গণভবনে জরুরি বৈঠকে কোটাবিরꦫোধী আন্দোলনের সমন্বয়কদের সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসার আগ্রহ প্রকাশ করেছে আওয়ামী লীগ। আন্দোলনের সমন্বয়কদের সঙ্গে বসতে খোদ প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়ে এবং তিন জন নেতাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, য🐓ুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়ে বলেন, আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতি যত্নবান ও সহনশীল থাকতে হবে। একইসাথে তিন নেতার টিম আন্দোলনকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে। এই টিমে ১৪ 🐻দলীয় জোটের সিনিয়র নেতাদেরও যুক্ত করতে হবে বলে নির্দেশনা দিয়েছেন শেখ হাসিনা।
প্রসঙ্গত, সারা দেশে চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গতকালও গণমিছিল করেছে। গতকালের গণমিছিলে কবি সাহিত্যিক, শিক্ষক চিꦯকিৎসক, শিল্পী কলাকুশলীসহ বিভিন্নস্তরের শ্র✨েণিপেশার মানুষও সংহতি জানিয়ে অংশ নেন। ঢাকার উত্তরা, খুলনা, হবিগঞ্জ ও সিলেটে গণমিছিলকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। লক্ষ্মীপুর, নরসিংদীসহ বিভিন্ন স্থানের গণমিছিলে হামলা ও বাধা দেওয়ার অভিযোগ এসেছে। আজ সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল এবং রোববার থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে শিক্ষার্থীরা।