• ঢাকা
  • রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আমদানির খবরেও কমছে না পেঁয়াজের দাম


বিজন কুমার
প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৩, ০৯:১৮ পিএম
আমদানির খবরেও কমছে না পেঁয়াজের দাম
ফাইল ছবি

ভারত🐼 ছাড়াও আরও ৯ দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। তবু অস্থিরতা কমছে না বাজারে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, আরও বাড়তে পারে পেঁয়াজের দাম।

শনিবার (২৬ আগ🌟স্ট) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দেশি পেঁয়াজ খুচরা প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৮০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৬৮ থেকে ৭০ টাকায়। যেখানে শুক্রবার (২৫ আগস্ট) দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ৮০ থেকে সর্বোচ্চ ৮৫ টাকা পর্যন্ত এবং ভারতীয় ♔পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়।

হিসাব বলছে, গতকালকের থেকে খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজে সর্বোচ্চ দামে পার্থক্য এসেছে এবং ভারতীয় পেঁয়াজেও বৃদ্ধি পেয়েছে ২ থেকে ৫ টাকไা।

অপরদিকে, একই বাজারে পাইকারি প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৮৮ থেকে ৯০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬২ টাকা। শুক্রবার (২৫ আগস্ট) দ꧟েশি পেঁয়াজ ব꧂িক্রি হয়েছিল ৮৫ থেকে ৮৬ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ৫৫ থেকে ৫৬ টাকায়।

খুচরা𒁏 ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের অভিমত, বাজারে রাজশাহী, ফরিদপুর এবং পাবনা থেকে পেঁয়াজ আমদানি হয়। এক্ষেত্রে  পাবনায় উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম বাজারে সর্বোচ্চ।

নাসির নামে এক বৃদ্ধ বাজারে এসেছেন পেঁয়াজ কিনতে। গত তিন মাস আগে পেঁয়াজ কিনেছিলেন কম দামে। হঠাৎ মূল্যবৃদ্ধিতে বিপাকে💙 কারওয়ান বাজারের এই 💫ক্রেতা।

বৃদ্ধ নাসির বলেন, “তিন মাস আগে পেঁয়াজ কিনেছি ৫০ টাকায়, আজকে (শনিবার) ৯০ টাকা। পেঁয়াজের দাম শুধু🉐 না, সবকিছুর দাম বেশি। প্রতিটি জায়গায় সিন্ডিকেট চলছে। যেখানে পেঁয়াজ উৎপাদন হচ্ছে, সেখানে একজনকে দায়িত্ব দেওয়া দরকার। তাহলে সিন্ডিকেট কমে আসবে। কারণ, এই পেঁয়াজ কৃষক থেকে আমাদের হাতে আস🉐তে দাম অনেক বেড়ে যায়। কৃষকও ভালো দাম পায় না, আমাদেরও বেশি দাম দিয়ে কিনতে হয়।”

আগারগাঁও থেকে বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আনোয়ার বলেন, “বাড়িতে দুইজন আয় করি। সব জিনিসের দাম বেশি। এখন বাজার করতে গেলে হিমশিম খে𝔉তে হয়। আজকে একঘণ্টা ধরে বাজারে ঘুরে শুধু ঢেঁড়শ কিনছি। দাম বেশি হওয়ার কারণে চাল কিনতে গেলে মাছ কিনতে পারি না। মাছ কিনতে গেলে পেঁয়াজ কিনতে পারি না। এই হচ্ছে গরিবের অবস্থ꧟া। পেঁয়াজ কিনার কথা ছিল ২ কেজি। দাম বেশি হওয়ার কারণে ১ কেজি নিতে হবে।”

খুচরা বিক্রেতা রবিউল শেখ বলেন, “পেঁয়াজের বাজার বেশি হওয়ার কারণে বাজারে ক্রেতা কম। আমাদেরও লাভ কম হচ্ছে। আজকে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি করেছি ৮৮ টাকা কেজি। সাধারণত রাজশাহী, ফরিদপুর আর পাবনা থেকে 🌳দেশি পেঁয়াজ বাজারে আমদানি হয়। পাবনার পেঁয়াজের দাম সবার থেকে বেশি। পাইকারি যারা বিক্রি করছে তাদের মুখে শুনছি আগাম൩ী দিনে পেঁয়াজের দাম আরও বাড়বে।”

পাইকারি বিক্রেতা রাজন বলেন, “ভারতীয় পেঁয়াজের দাম কম হওয়ায়, এই পেঁয়াজের ক্রেতা বেশি। বর্তমানে আমদানির কোনও খরব নাই, আౠমদানি বন্ধ। ভারতীয় পেঁয়াজ নাকি আর আসবে না। আমদানি বন্ধ হলে দেশি পেঁয়াজের বাজারে প্রভাব পড়বে। সামনের দিকে দাম আরও বাড়তে পারে।”

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!