স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, “১৯৮০ সালে ডেঙ্গুতে মাকে হারিয়েছি। এটা নিয়ে আমার চিন্তা আছে। আমি𒊎 কাজ করব, যেন আর কারও মা ডেঙ্গুতে মারা না যান।”
মঙ্গলবার (৭ মে) রাজধা𒆙নীর সিরডাপ𝐆 মিলনায়তনে ২০২৪ সালের ডেঙ্গু প্রস্তুতি নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
ডেঙ্গু সংক্রমণ বৃদ্ধির আগেই তা প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সামন্ত লাল সেন বলেন, “সব রোগের ক্ষেত্রেই সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, রোগটি কারও হওয়ার আগেই যেন তা প্রতিরোধ করা যায়। যাতে মানুষের ডেঙ্গু না হয়, সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। মশা নির্মূলে𓃲 সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও সিটি করপোরেশন এবং যে ঘরে মানুষ থাকে সেখানকার সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।”
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “কারও একার পক্ষে ডেঙ্ꦇগু মোকাবিলা করা সম্ভব ন🐽য়। এবার গ্রাম পর্যায়ে ডেঙ্গু পৌঁছালে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হবে।”
ডেঙ্গুর বর্তমান পরিস্থিতি তুলে ধরে সামন্ত লাল সেন বলেন, “পরিস্থিতি বেশি খারাপ হলে হাসপাতালগুলোয় ডেঙ্গু আক্রান্তদের প্রাধান্য দিতে হবে। ফগিংয়ে ছেটানো ওষুধের কারণে মশা মরে না, বৈজ্ঞানিকদের এমন তথ্য আমলে নেওয়া হয়েছে। তাই ডেঙ্๊গু প্রতিরোধে এবার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়ে কাজ শুরু হবে।”
স্বাস্🔥থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “স্যালাইনের দাম কোনোভাবেই বাড়ানো যাবে না। সব হাসপাতালে স্যালাইনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখতে হবে।”
